শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে ঘন্টাব্যাপী এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রায় আধাঘন্টা ধরে স্থানীয়দের চেষ্টার পর বানিয়াচং ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সকালে বড় বাজারের সাবরেজিস্ট্রি অফিস এলাকায় আগুন দেখতে পান ব্যবসায়ীরা। মুহূর্তেই আগুনের লেলিহান শিখা আশপাশে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বান্নী ক্লথ স্টোর, কলি ফুড অ্যান্ড চিকেন ফিডস, মিলাদ ভেরাইটিজ স্টোর এবং কুহিন মিয়ার ভেরাইটিজ স্টোর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এ সময় পাশর্^বর্তী একটি মসজিদের বেশকিছু আসবাবপত্রও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত ৪টি দোকানের মধ্যে কুহিন মিয়ার ভেরাইটিজ স্টোরটি বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। ব্যবসা শুরুর এক দিনের মাথায়ই বড় ধরনের এ দুর্ঘটনায় মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন তিনি।
বানিয়াচংয় ফায়ার স্টেশনে কর্মরত রামপ্রসাদ চন্দ বাংলানিউজকে বলেন, ব্যবসায়ীদের দাবি অনুযায়ী অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ৩৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সঠিক সময়ে তারা না পৌঁছালে আরো বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারতো বলে ধারণা তার।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১২ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৯, ২০১৯
আরএ