তারাপুর গণহত্যা দিবস উপলক্ষে চা-বাগান শহীদমিনার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজী এমদাদুল ইসলাম।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে আমাদের সবাইকে কাজ করতে হবে।
জেলা প্রশাসক বলেন, গণহত্যার অনেক স্থান এখনও অযত্মে অবহেলায় পড়ে আছে। বর্তমান সরকার গণহত্যার সেসব স্থান যথাযথ সংরক্ষণের জন্য খুবই আন্তরিকভাবে কাজ করছে।
তারাপুর চা-বাগানের সেবায়েত ও শহীদ পরিবারের সদস্য ডা. পংকজ গুপ্তের সভাপতিত্বে ও রজত কান্তি গুপ্তের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, সিলেট মহানগর পুলিশের উপ কমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ, সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সিলেট জেলা ইউনিট কমান্ডার সুব্রত চক্রবর্তী জুয়েল, সিলেট মহানগর ইউনিট কমান্ডার ভবতোষ রায় বর্মণ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ব্যারিস্টার মো. আরশ আলী, ওয়াকার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা কমরেড সিকন্দর আলী, পূজা উদ্যাপন পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃত্যুঞ্জয় ধর ভোলা প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সকল শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তারাপুর গণহত্যায় শহীদদের সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০২২৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৯, ২০১৯
এনইউ/এমএ