সোমবার (১৫ এপ্রিল) কমিশন বৈঠকে এ অনুমোদন দেয় দুদক। ২০১৭ সালের ২ অক্টোবর ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদমদিঘি (বগুড়া) থানায় এ সংক্রান্ত মামলা হয়।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হলেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম।
দুদকের উপ-পরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য জানান, তদন্তের সময় দেখা যায়, পরিবহন ঠিকাদার আসামি মো. মশিউর রহমান খানের প্রতিনিধি সান্তাহার বাফার গুদামে পরিবহনের জন্য ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ১৫টি সরবরাহ চালানমূলে আমদানিকৃত মোট সাড়ে আট হাজার টন ইউরিয়া সার গ্রহণ করেন। কিন্তু সেই সার গুদামের হিসাবে যুক্ত করা হয়নি।
মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন মো. নবির উদ্দিন খান (সাবেক উপ-প্রধান প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) ও গুদাম ইনচার্জ, বিসিআইসি’র আওতাধীন সান্তাহার বাফার গুদাম, বর্তমানে-অবসরপ্রাপ্ত); মো. মশিউর রহমান খান (নির্বাহী পরিচালক, মেসার্স সাউথ ডেল্টা শিপিং অ্যান্ড ট্রেডিং লিমিটেড); আর তদন্তে আসা নাম মো. রাশেদুল ইসলাম রাজা (প্রো. মেসার্স রাজা এন্টারপ্রাইজ)।
শিগগিরই সংশ্লিষ্ট আদালতে এ বিষয়ে চার্জশিট দাখিল করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৫, ২০১৯
আরএম/জেডএস