বুধবার (১০ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার ফতুল্লায় কাশীপুর ভোলাইলের একটি ঝুটের গোডাউন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহতের স্ত্রী রেখা আক্তার বাংলানিউজকে জানান, সেলিম মূলত গার্মেন্টের ঝুট ব্যবসা করতেন।
তিনি আরও জানান, ভোলাইলের মোহাম্মদ আলী নামের এক ঝুট ব্যবসায়ীর কাছে দুই লাখ টাকা পাওনা ছিলেন সেলিম। ওই টাকা নিয়ে টালবাহনা করছিলেন আলী।
ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মামুন আল আবেদ বাংলানিউজকে জানান, সাধারণ ডায়েরি (জিডি) ও অভিযোগের সূত্র ধরে মোবাইল ট্র্যাকিং করে সেলিমের নিখোঁজের সময়কার অবস্থান নিশ্চিত করা হয়। পরে বুধবার দুপুরে ভোলাইলে মোহাম্মদ আলীর ঝুটের গোডাউনে অভিযান চালিয়ে কর্মচারী ফয়সালকে (২৮) আটক করা হয়। তার দেওয়া স্বীকারোক্তিতে মাটি খুঁড়ে বক্তাবন্দি অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ৩১ মার্চ রাতেই সেলিমকে হত্যা করে তার মরদেহটি মাটিতে পুঁতে রাখা হয়েছিলো বলে জানিয়েছেন ফয়সাল।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১০, ২০১৯
এসআরএস