শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিকেলে তাদের উদ্ধার করা হয়। এদের মধ্যে ৩৯জন নারী,৫০জন পুরুষ ও ২৬জন শিশু রয়েছে।
টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের আইসি মো. আনোয়ার হোসেন বাংলানিউজকে জানান, সাগর পথে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের বেশ কিছু রোহিঙ্গা বাহারছড়া-হোয়াইক্যং পাহাড়ী পথ দিয়ে টেকনাফের কচ্ছপিয়া ঘাটের দিকে আসছে। গোপন সুত্রে এমন খবর পেয়ে পুলিশের একটি দল ওই সড়কে অভিযান চালায়। এসময় মালয়েশিয়াগামী ১১৫ নারী পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও জানান, রোহিঙ্গাদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, টেকনাফের কচ্ছপিয়া ঘাট দিয়ে তারা বোটে করে সাগর পথে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য এসব রোহিঙ্গারা উখিয়ার পালংখালী ও থাইংখালী, টেকনাফের জাদিমুরা, শালবাগান, নয়াপাড়া, মোচনী, লেদা, আলীখালী, ঊনছিপ্রাং, শামলাপুর রোহিঙ্গা রওয়ানা দেন।
শনিবার (৬ এপ্রিল) এসব রোহিঙ্গাদের স্ব স্ব ক্যাম্পে ফেরত পাঠানোর হবে বলে জানিয়েছেন আইসি।
এর আগে গত বুধবার (৩এপ্রিল)একইভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার প্রস্তুতিকালে কক্সবাজারের টেকনাফের মহেশখালীয়াপাড়া ও কাটাবনিয়া খালের মুখ এলাকা ২৭ রোহিঙ্গা নারী পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩জন পুরুষ,১৬জন নারী এবং আটজন শিশু ছিল।
বাংলাদেশ সময়: ০৯২২ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৬, ২০১৯
এসবি/এএটি