সরেজমিনে দেখা যায়, সকালে বেশির ভাগ কেন্দ্রে ভোটাররা অনুপস্থিত। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এবার রাঙামাটি জেলার ১০টি উপজেলার ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও বাঙালি মিলে ভোট দেবে ৪ লাখ ১৮ হাজার ২১৮ জন নারী-পুরুষ। ২০৮টি কেন্দ্রে ভোট কার্যক্রম চলবে। রাঙামাটির ১০টি উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে ২২ জন, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
এদিকে নির্বাচনের আগে রাঙামাটির কাপ্তাই ও লংগদু উপজেলা পরিষদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের দুই প্রার্থী।
তাই বাকি ৮টি উপজেলায় স্থানীয় অনিবন্ধিত আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি ও ইউপিডিএফের স্বতন্ত্র প্রার্থীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে জাতীয় ও প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের প্রার্থীর সঙ্গে।
এদিকে ভোটগ্রহণ এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে স্থানীয় প্রশাসন। বিজিবির পাশাপাশি, র্যাব, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর টিম নিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করছে।
রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও রিটানিং কর্মকর্তা এসএম শফি কামাল জানান, এ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য নাশকতার ঘটনা এড়াতে পুরো রাঙামাটি জেলায় ব্যাপক নিরাপত্তা জোড়দার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৩ ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৯
আরএ