ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

জাতীয়

‘শেখ হাসিনা দেশকে অর্থনৈতিক মুক্তির পর্যায়ে এনেছেন’

বাংলানিউজ টিম | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২৩০৪ ঘণ্টা, মার্চ ১১, ২০১৯
‘শেখ হাসিনা দেশকে অর্থনৈতিক মুক্তির পর্যায়ে এনেছেন’

জাতীয় সংসদ ভবন থেকে: সব ষড়যন্ত্রকে সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবেলা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য দেশকে একটি পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন। এই উন্নয়ন প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখে বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করা হবে।

সোমবার (১১ মার্চ) ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের সিনিয়র সদস্যরা এ কথা বলেন।

আলোচনায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু বলেন, বিএনপি ২০০৮ সালের নির্বাচনে পরাজিত হওয়ার পর সব নির্বাচনকেই প্রশ্নবিদ্ধ করার কৌশল নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।

এবারের নির্বাচনে তারা অংশ নিলেও নির্বাচন করার জন্য তারা আসেনি। নির্বাচিত হয়েও বিএনপির সদস্যরা শপথ নিচ্ছে না। তাদের প্রত্যেকটি পদক্ষেপই দেশবিরোধী। যেনতেন প্রক্রিয়ায় নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বানচাল করে ক্ষমতায় আসার ফাঁকফোকর খুঁজছে তারা। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে একের পর এক ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের পর্যায়ে নিয়ে নিয়ে এসেছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনার উন্নয়ন প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখে বাংলাদেশ উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে।

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর দু’টি স্বপ্ন ছিলো; বাংলাদেশকে স্বাধীন করা এবং মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি দেওয়া। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন, তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য দক্ষতার সঙ্গে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।  
   
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মণি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে হেফাজতকে ব্যবহার করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছিলো। আর শেখ হাসিনা কওমি মাদ্রাসাকে স্বীকৃতি দিয়ে তাদের মূল ধারায় ফিরিয়ে আনেন। বিএনপি হাওয়া ভবন, খোয়াব ভবন খুলে দেশে দুর্নীতির আস্তানা তৈরি করেছিলো। আর শেখ হাসিনা স্বচ্ছতা নিশ্চিত করেছেন। বিএনপি জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করেছিলো, শেখ হাসিনা জঙ্গিবাদকে শক্ত হাতে দমন করেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৯০২ ঘণ্টা, মার্চ ১১, ২০১৯ 
এসকে/এমইউএম/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।