ঢাকা, শুক্রবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

জাতীয়

সিভিল এভিয়েশন-বিমান বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রমাণ

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০২০ ঘণ্টা, মার্চ ৩, ২০১৯
সিভিল এভিয়েশন-বিমান বাংলাদেশে দুর্নীতির প্রমাণ বক্তব্য রাখছেন বিমানমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী। ছবি: বাংলানিউজ

ঢাকা: সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশের ১১টি খাতে ও বিমান বাংলাদেশের ৮ খাতে দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক খান।

দুদক এসব দুর্নীতি প্রতিরোধে কমিশন ৮ দফা সুপারিশ পেশ করেছেন বলেও জানান তিনি।

রোববার (০৩ মার্চ) সচিবালয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলীর কাছে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন কমিশনার।

মোজাম্মেল হক খান বলেন, সিভিল এভিয়েশন অথরিটি অব বাংলাদেশে দুদকের প্রতিষ্ঠানিক টিম ১১টি দুর্নীতির  উৎস খুঁজে পেয়েছে। সেগুলো হচ্ছে ক্রয়খাতে দুর্নীতি, সম্পত্তি ব্যবস্থাপনায় দুর্নীতি, নির্মাণ ও উন্নয়নমূলক কাজে দুর্নীতি, বিমানবন্দরের স্পেস-স্টল ও বিলবোর্ড ভাড়ায় দুর্নীতি, কনসালটেন্ট নিয়োগে দুর্নীতি, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে দুর্নীতি ইত্যাদি।

সরকারি সেবা দেওয়ার প্রক্রিয়াকে পদ্ধতিগত সংস্কারের মাধ্যমে ঘুষ-দুর্নীতি, দীর্ঘসূত্রিতা এবং জনহয়রানি লাঘবের লক্ষ্যে দুর্নীতি কমিশন গঠিত প্রতিষ্ঠানিক টিম এ প্রতিবেদ তৈরি করে।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইসেন্সের দুর্নীতি বিষয়ে তিনি বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইসেন্স সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানটিতে ৮টি দুর্নীতির উৎস খুঁজে পেয়েছে। সেগুলো-বিমান ক্রয় ও বিমান লিজখাতে দুর্নীতি, রক্ষণাবেক্ষণ ও ওভারহোলিংখাতে, দুর্নীতি, গ্রাউন্ড সার্ভিসখাতে দুর্নীতি, কার্গো আমদানি রফতানিখাতে দুর্নীতি, বিমান ফুড ক্যাটারিংখাতে দুর্নীতি ইত্যাদি।

বাংলাদেশ সময়: ১৫১৮ ঘণ্টা, মার্চ ০৩, ২০১৯
জিসিজি/এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
welcome-ad