মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর/ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা: রোহিঙ্গা পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া মিয়ানমারের কাচিন ও কারেন প্রদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপরও নজর রেখেছে দেশটি।
বুধবার (১২ ডিসেম্বর) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ক অ্যাম্বাসেডর অ্যাট লার্জ স্যামুয়েল ডি ব্রাউনব্যাক সাংবাদিকদের বিশেষ ব্রিফিং করেছেন।
ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে ব্রাউনব্যাক বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন থেকে রোহিঙ্গা পরিস্থিতিতে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট, পররাষ্ট্র দপ্তরের সেক্রেটারি, জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত হ্যালি, আমি নিজে বাংলাদেশের রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে গিয়েছি। সেখানের পরিস্থিতি দেখেছি।
‘রোহিঙ্গা নিপীড়নের জন্য যুক্তরাষ্ট্র পাঁচজন মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর জেনারেল ও দু’টি সামরিক ইউনিটের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী টিলারসন এ ঘটনাকে জাতিগত নিধন হিসেবেও বর্ণনা করেছেন। আমরা রোহিঙ্গা পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। এটা আমরা অব্যাহত রাখবো। ’
স্যমুয়েল ডি ব্রাউনব্যাক আরো জানান, মিয়ানমারের কাচিন ও কারেন প্রদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির ওপরও নজর রেখেছে দেশটি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১২, ২০১৮
টিআর/এএ
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।