রোববার (১৯ আগস্ট) দুপুরে কোরবানির বর্জ্য দ্রুত ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে পরিচ্ছন্নকর্মীদের সঙ্গে সমন্বয় ও মতবিনিময় সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন।
মেয়র বলেন, এটা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ।
এবার ডিএসসিসি এলাকায় পশু জবাইয়ের জন্য ৬০২টি স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি করতে সবার প্রতি আহ্বান তিনি।
নগরবাসীর উদ্দেশে সাঈদ খোকন বলেন, আপনাদের কাছে অনুরোধ নির্ধারিত স্থানে পশু কোরবানি করুন। তাহলে বর্জ্য অপসারণ করা সহজ হবে। দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রায় দুই লাখ ব্যাগ সরবরাহ করা হবে।
‘আপনাদের কাছে এসব ব্যাগ পৌঁছে দেওয়া হবে। কেউ না পেলে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর অফিসে বা আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তার অফিসে যোগাযোগ করবেন। এরপরেও যদি কোথাও কোরবানির বর্জ্য থাকতে দেখা যায় তাহলে আমাদের হট লাইন নম্বর ০৯৬১১০০০১১১ ফোন করুন, আমাদের পরিচ্ছন্নতাকর্মী চলে যাবে আপনার বাসায়। ’
বৃষ্টির পানি জমে থাকে এমন জায়গায় কোরবানি না করতে পরামর্শ দেন মেয়র। পানি জমে থাকা জায়গায় কোরবানি করলে পানিতে রক্ত এবং ময়লা-আবর্জনা জমে পরিবেশ নষ্ট করে। দেখতেও খুব খারাপ লাগে।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ বিলাল, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপক এয়ার কমডোর জাহিদ হোসেন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা শেখ সালাহ উদ্দিন প্রমুখ।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ডিএসসিসির ৫ হাজার ২০০ কর্মী নিয়োগ থাকবেন। ঈদের দিন দুপুর ২টায় মেয়র পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন। এরপর থেকে শুরু হবে কোরবানি বর্জ্য অপসারণের কাজ। বর্জ্য অপসারণের পাশাপাশি পানি ছিটিয়ে রক্ত ধুয়ে দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১১ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৮, আপডেট: ১৪৩০ ঘণ্টা
এসএম/আরবি/