নিহত যুবক একই এলাকার মৃত মোস্তাফিজুর রহমানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে মঞ্জুর বন্ধুদের সঙ্গে পোমাংপাড়া স্কুল মাঠে বসে তাস খেলছিলেন।
এলাকায় গুঞ্জন রয়েছে মঞ্জুর জনসংহতি সমিতি এমএন লারমা গ্রুপের সোর্স হিসেবে কাজ করতেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (এমএন লারমা গ্রুপপ) সহ তথ্য ও প্রচার সম্পাদক প্রশান্ত চাকমা বাংলানিউজকে জানান, ‘সে (মঞ্জুর) আমাদের সঙ্গে চলাফেরা করতেন। কিন্তু দলের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। তিনি এ হত্যাকাণ্ডের জন্য প্রসীত খিসার ইউপিডিএফকে দায়ী করেছেন। তবে এই বিষয়ে ইউপিডিএফ’র কারো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
দুই সন্তানের জনক মঞ্জুর মাছ চাষ ও কৃষিকাজ করতেন। একইসঙ্গে তিনি পোমাংপাড়ায় স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করছিলেন।
দীঘিনালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ) মো. আব্দুস সামাদ জানান,‘এই হত্যাকান্ডে কারা জড়িত তা এখনো জানা যায়নি। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় রয়েছে। সকালে ময়না তদন্তের জন্য খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে পাঠানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪০ ঘণ্টা, আগস্ট ৮, ২০১৮
এডি/এএটি