শুক্রবার (৩ আগস্ট) সকাল ১০টা থেকে যানবাহন ভাঙচুর ও শ্রমিকদের নিরাপত্তার দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য এ পরিবহন ধর্মঘট শুরু হয়। এতে দূরপাল্লার রুটে চলাচলকারী যাত্রীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।
সোনাডাঙ্গা বাস টার্মিনালে আসা আবদুল্লাহ নামে এক যাত্রী বলেন, বাস না চলার এমন সিদ্ধান্তের কথা অনেকেই জানেন না। আমার মতো অনেক যাত্রী দুর্ভোগে পড়েছেন।
সোনাডাঙ্গা বাস টার্মিনাল, রয়্যালের মোড় ও শিববাড়ির মোড়ের অনেক কাউন্টার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যেগুলো খোলা আছে সেখানে অলস সময় পার করছেন কর্মচারীরা।
খুলনা বাস-মিনিবাস কোচ মালিক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন সোনা বাংলানিউজকে ধর্মঘটের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
পরিবহন শ্রমিক নেতারা জানান, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মধ্যে উচ্ছৃঙ্খল একটি গোষ্ঠী ঢুকে পড়েছে। তারা বাসে ভাঙচুর চালাচ্ছে। এজন্য নিরাপত্তার কারণে বাস না চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মহানগরের রয়্যালের মোড়ের টুঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের কাউন্ডারের টিকিট বিক্রেতা স্বপন বাংলানিউজকে বলেন, যানবাহন ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করা পর্যন্ত আমাদের রাস্তায় গাড়ি বের করতে নিষেধ করেছেন মালিক ও শ্রমিক নেতারা।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫০ ঘণ্টা, আগস্ট ০৩, ২০১৮
এমআরএম/এএ