অর্থ বিভাগ মঙ্গলবার (৩১ জুলাই) এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করে।
পরিপত্র অনুযায়ী, দেশের যে কোনো এলাকায় গৃহনির্মাণ, জমিসহ তৈরি বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনায় সরকারি চাকরিজীবীরা ঋণ পাবেন।
ঋণপ্রাপ্তির যোগ্যতা হিসেবে গৃহনির্মাণ বা ফ্ল্যাট কেনায় ঋণের জন্য আবেদনকারীর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর চাকরি স্থায়ী হতে হবে এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা হবে ৫৬ বছর। কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রজু ও দুর্নীতি মামলার ক্ষেত্রে চার্জশিট দাখিল হলে মামলার চ‚ড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এ নীতিমালার আওতায় ঋণ গ্রহণের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
সরকারি চাকরিতে চুক্তিভিত্তিক, খণ্ডকালীন ও অস্থায়ী ভিত্তিতে নিযুক্ত কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী এ নীতিমালার আওতায় ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবেন না।
ঢাকা মহানগরী, সব সিটি করপোরেশন ও বিভাগীয় সদর, জেলা সদর এবং অন্য এলাকার জন্য ঋণের সর্বোচ্চ সীমা পঞ্চম ও তদূর্ধ্ব গ্রেডের কর্মকর্তার জন্য যথাক্রমে ৭৫ লাখ, ৬০ লাখ ও ৫০ লাখ টাকা, নবম থেকে ষষ্ঠ গ্রেডের জন্য যথাক্রমে ৬৫ লাখ, ৫৫ লাখ ও ৪৫ লাখ টাকা, ১৩তম থেকে দশম গ্রেডের জন্য ৫৫ লাখ, ৪০ লাখ ও ৩০ লাখ টাকা, ১৭তম থেকে ১৪তম গ্রেডের জন্য ৪০ লাখ টাকা, ৩০ লাখ টাকা ও ২৫ লাখ টাকা, ২০তম থেকে ১৮তম গ্রেডের জন্য যথাক্রমে ৩৫ লাখ টাকা, ২৫ লাখ টাকা ও ২০ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩৮ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৮
এমআইএইচ/এএ