বৃহস্পতিবার (২৬ জুলাই) সকালে কুয়াকাটার পশ্চিম খাজুরা সংলগ্ন সৈকত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
মৃত সোহাগ ঢাকা জেলোর আশুলিয়া থানার জামগড়া উত্তরপাড়ার খান মো. বজলুর রহমানের ছেলে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোহাগসহ তিন যুবক বুধবার (২৫ জুলাই) দুপুরে সৈকতে সাঁতার কাটতে নামেন। সোহাগ সাঁতার না জানায় ঢেউয়ের ঘূর্ণিপাকে একটু গভীরে চলে যায়। এ সময় তার অপর বন্ধুরা তাকে উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও সোহাগ আর তীরে উঠতে পারেননি।
এদিকে নিখোঁজ ইঞ্জিনিয়ার সোহগকে উদ্ধারে ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌ পুলিশ, থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা একযোগে কাজ শুরু করে। অনেক খোঁজাখুজির পর স্থানীয়রা বৃহস্পতিবার সকালে তাকে পশ্চিম খাজুরা সংলগ্ন সৈকতে ভেসে উঠতে দেখে ট্যুরিস্ট পুলিশকে খবর দেয়।
কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, মরদেহ উদ্ধার করে মহিপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে সোহাগের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৫ ঘণ্টা, জুলাই ২৬, ২০১৮
এমএস/এএটি