হজক্যাম্পের পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশ বিমান ও সৌদি এয়ারলাইনস হজযাত্রীদের বহন করছে। সৌদি আরবের জেদ্দায় এরইমধ্যে ৮৬টি ফ্লাইটে হজযাত্রীদের বহন করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
হজ এজেন্সি অব বাংলাদেশের (হাব) মহাসচিব শাহাদাত হোসেন তসলিম বলেন, এবছর আমাদের এজেন্সিগুলো চেষ্টা করছে সঠিক সময়ে ভিসা ও টিকিটের ব্যবস্থা করতে। অনেকে করেছেন, কিছুটা বাকি আছে, যেগুলোর কাজ চলমান। আশা করি কোনো হজযাত্রীদেরকে কোনো রকম ভোগান্তিতে পড়তে হবে না।
এবছর বাংলাদেশ থেকে মোট ১ লাখ ২৬ হাজার ৭৯৮ জন হজ পালন করতে সৌদি আরব যাবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় যাবেন ৬ হাজার ৭৯৮ জন আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় যাবেন ১ লাখ ২০ হাজার।
এবার বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৫২৮টি হজ এজেন্সি হজের কার্যক্রম পরিচালন করছে। যাত্রীদের বহনের জন্য আগেই ঠিক করে রাখা হয়েছে বাংলাদেশ বিমান ও সৌদি এয়ারলাইনস। এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ ১৮৭টি ফ্লাইটে ৬৪ হাজার ৯৬৭ জন এবং সৌদি এয়ারলাইনসের ১৮৮টি ফ্লাইটে ৬১ হাজার ৮৩১ জন যাত্রী পরিবহন করবে।
হজের শেষ ফ্লাইট ঢাকা থেকে ছেড়ে যাবে ১৫ আগস্ট। আর হজ পালন শেষে ২৭ আগস্ট প্রথম ফিরতি ফ্লাইট জেদ্দা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, জুলাই ২০, ২০১৮
ইএআর/জেডএস