সিভিল এভিয়েশনের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন আবদুল্লাহ আল ফারুক বলেন, ‘সব কিছু স্বাভাবিক। এয়ারলাইন্স চলাচল ও ইমিগ্রেশন কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।
আগুন লাগার বিষয়ে তিনি বলেন, ইমিগ্রেশন পর লবিতে যেখানে যাত্রীরা বসেন সেখানে ধোঁয়া দেখতে পেয়ে সবাই ভয় পেয়ে গিয়েছিল। কোথাও কোনো আগুন দেখা যায়নি। ধোঁয়ায় আতঙ্ক সৃষ্টি হয়।
তবে এই ধোঁয়ার উৎস কী, সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছুই জানা যায়নি।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের ডিউটি অফিসার আতাউর রহমান জানান, ৬টার দিকে বিমানবন্দরে আগুনের খবর পেয়ে ৭টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। তবে কর্মকর্তারা আগুন পাননি, শুধু ধোঁয়া দেখেছেন।
তিনি জানান, ইমিগ্রেশন কক্ষের পাশে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে এ ধোঁয়া সৃষ্টি হতে পারে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কারণ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন।
বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বপালনকারী সংস্থা এপিবিএনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিমানবন্দরে আগুন লাগার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ইমিগ্রেশন লবিতে ধোঁয়া দেখতে পেয়ে সবার মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এটা নিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা কাজ করছে।
এর আগে ২০১৭ সালের ১১ অগাস্ট শাহজালাল বিমানবন্দরের টার্মিনাল-১ এ আগুন লঅগার ঘটনা ঘটেছিল। ওইদিন প্রায় দুই ঘণ্টা প্লেন ওঠানামাসহ টার্মিনাল ভবনে সব কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
গত দুই বছরের মধ্যে বিমানবন্দরটিতে অন্তত ৬ বার অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, জুলাই ১৫, ২০১৮
এসএইচ