বুধবার (১৩ জুন) দুপুরে রাজধানীর সায়দাবাদে বাস টার্মিনাল এলাকা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এমনটা দাবি করেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, প্রতিটি কাউন্টারে ভাড়ার তালিকা রয়েছে।
তবে যদিও এমন ঘটেও থাকে তাহলে চাঁদাবাজরা যেই হোক-তাদের আইনের আওতায় আনতে পুলিশ জিরো টলারেন্স নীতিতে রয়েছে বলে জানান তিনি।
আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, ঈদে ঘরমুখো মানুষেরা যাতে নির্বিঘ্নে বাড়ি যেতে পারেন, সেজন্য রাজধানীর সকল প্রবেশ এবং বাহির পথগুলো যানজট মুক্ত রাখতে কাজ করছে পুলিশ। বিভিন্ন বাস কাউন্টার, লঞ্চ ঘাট ও রেলওয়ে স্টেশনে যাতে কোনো যাত্রী হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার না হয় সেজন্য পর্যাপ্ত পুলিশের পাশাপাশি ভ্রাম্যমাণ আদালতও দায়িত্ব পালন করছেন।
ঈদের ছুটি প্রসঙ্গে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঈদের ছুটি হবে, এ সময় আমরা প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে পাহাড়া দিতে পারবো না। তবে আমরা সবাইকে অনুরোধ করছি, আপনারা নিজেদের বাসস্থান, প্রতিষ্ঠানে মিনিমাম সিকিউরিটি ব্যবস্থা রেখে যাবেন।
‘আমরা প্রতিটি এলাকায় শপিংমলের ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সামনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ মোতায়েন করবো। এছাড়া বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের টহল টিমও থাকবে। প্রতিটি মহল্লায় পুলিশের কয়েক স্তরের তল্লাশি চৌকি বসবে। প্রতিটি এলাকা সিসিটিভির আওতায় রাখা হবে। ’
মাদকবিরোধী অভিযান প্রসঙ্গে ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে যে অভিযান চলছে, সেটি আমাদের যুদ্ধ। ইতোমধ্যে রাজধানীর শত শত মাদক স্পট আমরা গুড়িয়ে দিয়েছি। মাদকের সঙ্গে যারাই জড়িত থাকবে তাদের কোনো রকম ছাড় দেওয়া হবে না।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৭ ঘণ্টা, জুন ১৩, ২০১৮
পিএম/এমএ