ঢাকা: রাজধানীর খিলগাঁওয়ের আমুলিয়ায় ডিবি পুলিশের গুলিতে নাজির হোসেন, বাড্ডায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে আব্দুর রাজ্জাক এবং রমনা থানা পুলিশের হেফাজতে থাকা অবস্থায় মৃত্যু মঙ্গলের মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে নাজির-রাজ্জাকের শরীরে গুলি ও মঙ্গলের শরীরে পেটানোর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ মে) দুপুরের পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে তাদের ময়নাতদন্ত করেন ঢামেকের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ।
ময়নাতদন্ত শেষে তিনি বলেন, রাজ্জাক ও নাজিরের শরীরে একাধিক গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে।
গুলিতেই তাদের মৃত্যু হয়েছে। আর মঙ্গলের শরীরে পেটানোর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ আঘাতের কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে।
ময়নাতদন্ত শেষে রাজ্জাকের মরদেহ বুঝে নেন তার চাচা আব্দুল আজিজ ও নাজিরের মরদেহ বুঝে নেন তার বাবা আব্দুর রউফ।
পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু মঙ্গলের মরদেহ ময়নাতদন্তের পরে মর্গে রাখা হয়েছে।
মর্গের একটি সূত্র জানান, মঙ্গলের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর প্রক্রিয়াধীন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৮ ঘণ্টা, মে ১০, ২০১৮
এজেডএস/আরবি/
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।