অভিযুক্ত পিয়নের নাম হাছান আহম্মদ। ওই ছাত্রীর মা বাদী হয়ে চন্দ্রগঞ্জ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
মঙ্গলবার (১ মে) রাতে ওই ছাত্রীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক আনোয়ার হোসেন।
এর আগে ২২ এপ্রিল সদর উপজেলার রতনেরখিল এলাকায় একটি বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে ধর্ষণের শিকার হয় ওই ছাত্রী।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সকালে বিদ্যালয়ে যায় ওই ছাত্রী। ওইসময় কোনো শিক্ষার্থী ও শিক্ষক বিদ্যালয়ে আসেননি। সুযোগ পেয়ে পিয়ন হাছান চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে তাকে বিদ্যালয়ের কক্ষে নিয়ে ধর্ষণ করে।
সদর হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আনোয়ার হোসেন বলেন, প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা-নিরিক্ষা করে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেলে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যাবে।
চন্দ্রগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাফর আহম্মদ বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় পিয়নের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৩৫ ঘণ্টা, মে ০২, ২০১৮
এসআর/আরএ