বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সকালে বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান।
তিনি জানান, মো. মামুন মিয়া বুধবার রাতে মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য ইমিগ্রেশন পার হয়ে প্লেনে ওঠার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
মইনুল খান আরও বলেন, এরপর তাকে কাস্টমস হলে এনে তল্লাশি করে বিভিন্ন দেশের (সৌদি রিয়াল, ইউএই দিরহাম, মালয়েশিয়ান রিংগিত, থাই বাথ, ইন্ডিয়ান রুপি ও শ্রিলংকান রুপি) মুদ্রা উদ্ধার করা হয়। এসব মুদ্রা তার ব্যাগের বিভিন্ন জায়গায় এবং ছবিবিহীন ফটো অ্যালবামে লুকানো ছিল। ব্যাগের নিচে বিশেষভাবে প্যাকেটে মোড়ানো অবস্থায় পাওয়া যায় এসব মুদ্রা। এছাড়া ঘোষণা ছাড়া এবং লুকানোর কারণে বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ও শুল্ক আইন ভঙ্গ হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে আটক যাত্রী একজন বাহক। তিনি চোরাচালানি পণ্য কিনতে এই মুদ্রা অবৈধভাবে বহন করছিলেন।
এ ব্যাপারে আটক মো. মামুন মিয়াকে শুল্ক আইন ও মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে গ্রেফতার করা হয়েছে। একইসঙ্গে অন্য আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ৫, ২০১৭
এসজে/এএ