মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সিরাজাম মুনীরা পুলিশ নিয়ে ওই ছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধ করে দেন।
ইউএনও সিরাজাম মুনীরা বাংলানিউজকে বলেন, উপজেলার বাল্লা রোডের অস্থায়ী বাসিন্দা নূরুল আলমের মেয়ে চুনারুঘাট গার্লস পাইলট হাই স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী সোনিয়া খাতুনকে (১৫) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক ছেলের সঙ্গে বিয়ে দিতে চান অভিবাবকরা।
পরে তিনি ওই বাড়িতে গিয়ে বাল্যবিয়ে বন্ধের ব্যবস্থা করেন এবং ভবিষ্যতে যাতে এ ধরণের অপরাধমূলক উদ্যোগ না নেন সে বিষয়ে অভিভাবকদের কাছ থেকে মুছলেখা আদায় করেন।
ইউএনও আরও বলেন, সোনিয়ার আরেক জমজ বোন ছিল। তাকেও বাবা-মা বাল্যবিয়ে দিয়েছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৭
আরবি/