শুক্রবার (১৮ আগস্ট) বিকেলে ঢাকা কাস্টমস হাউসের উপ-কমিশনার (এয়ার ফ্রেইট ইউনিট) সুমন চাকমা বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের শারজা থেকে গত ৭ আগস্ট কবীর আহমেদ নামে এক যাত্রী এমিরেটসের ইকে ৫৮২ ফ্লাইটে শাহজালালে নামেন।
সুমন চাকমা আরও জানান, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট পণ্যটি খালাস নেওয়ার সময় স্ক্যানিংয়ে দিলে সিগারেটের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। পরে ব্যাগেজ খুলে দেখা যায়, ৩০৩, মন্ড ও ডানহিল ব্র্যান্ডের মোট ৬২৮ কার্টন বিদেশি সিগারেট রয়েছে এতে। যার বাজারমূল্য প্রায় ১৬ লাখ টাকা।
যে কোনো ব্যাগেজের পণ্য খালাসের সময় এয়ার ফ্রেইট থেকে স্ক্যানিং করা হয়। আর আমদানি-নিষিদ্ধ কোনো পণ্য আনা হলে তা স্ক্যানিংয়ের সময় ছাড় দেওয়া হয় না। এমনকি পণ্য খালাসের সঙ্গে যুক্ত সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট যদি কোনো আমদানি-নিষিদ্ধ পণ্য খালাসের চেষ্টা করে, তাহলে আইন অনুযায়ী সেই সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৯ ঘণ্টা, আগস্ট ১৮, ২০১৭
এসজে/আরআইএস