এভাবেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেশ ও জাতি গঠনে গরুত্বপূর্ণ ভূমিকার সময় উদ্বুদ্ধ করতেন শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব।
মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিবের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এভাবেই স্মৃতিচারণ করছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দেশের জন্য মায়ের ত্যাগ নিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের বাসায় ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং হতো। ছয় দফা না আট দফা হবে সেটা ছিলো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। দিনের পর দিন মিটিং চলতো। এতো মানুষের রান্না মা করতেন। তখন তো ডেকোরেটর ছিলো না। আমরা প্লেট, গ্লাস মেজে দিয়েছি।
তিনি বলেন, এক একজন নেতা যখনই দলের সেক্রেটারি হয়েছেন, দায়িত্ব নিতেন তাকে গ্রেফতার করা হতো। এজন্য একসময় কোনো নারীকে সেক্রেটারি করার প্রস্তাব দেওয়া হলো। সে অনুযায়ী দায়িত্ব দেওয়া হলো আমেনা বেগমকে।
‘মা আমাকে মাঝে মধ্যে বলতেন কি আলোচনা হচ্ছে খেয়াল রাখতে। নেতারা বলতেন ৬ দফা দিয়ে কি হবে, ৮ দফা হলে সব চাহিদা পূরণ হবে। আমার সঙ্গেও অনেক নেতার কথা হতো। বলতো তুমি কিছু বোঝ না, ৬ দফা না, ৮ দফা হলে সুবিধা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৯ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৭
এএ