শনিবার (৫ আগস্ট) দুপুরে প্রেসক্লাব যশোরের সামনে বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন যশোর জেলা শাখার উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন-যশোর প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুন, সাবেক সভাপতি ফকির শওকত, যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম সজল, যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের (জেইউজে) সভাপতি সাজেদ রহমান, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান মিলন, সাংবাদিক ফখরে আলম, মহিদুল ইসলাম মন্টু প্রমুখ।
বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন যশোর জেলা শাখার সভাপতি মনিরুজ্জামান মুনিরের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন-জেইউজের সাবেক সভাপতি আমিনুর রহমান মামুন, বিএফইউজে সদস্য প্রণব দাস, প্রেসক্লাব যশোরের কোষাধ্যক্ষ কাজী আশরাফুল আজাদ, প্রথম আলোর যশোর প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম, সময় টিভির যশোর প্রতিনিধি জুয়েল মৃধা, দৈনিক জনতার যশোর প্রতিনিধি শেখ দিনু আহম্মেদ, দৈনিক লোকসমাজের বিএম আসাদ, মাছরাঙ্গা টিভির যশোর প্রতিনিধি রাহুল রায়, দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোরের যশোর প্রতিনিধি দেবু মল্লিক, যুগান্তরের যশোর ব্যুরো চিফ ইন্দ্রজিৎ রায়, বাংলানিউজের যশোর অফিসে দায়িত্বরত স্টাফ করেসপন্ডেন্ট উত্তম ঘোষ, নিউজ টোয়েন্টিফোরের যশোর প্রতিনিধি রিপন হোসেন, ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতা গালিব হাসান পিল্টু, নূর ইমাম বাবুল, হানিফ ডাকুয়া, টুটুলসহ যশোরে কর্মরত বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স, প্রিন্ট ও অনলাইন সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা।
কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করেন-বাঘারপাড়া উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল কবির, কেশবপুর প্রেসক্লাবের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক উৎপল দে।
বৃহস্পতিবার (৩ আগস্ট) ‘বেনাপোল সীমান্তে অরক্ষিত বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার’ শিরোনামে আজিজুল হকের একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। আজিজুলকে শুক্রবার (০৪ আগস্ট) বিকেলে ক্যাম্পে নিয়ে মারধর করেন বিজিবি’র ৪৯ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার (সিও) লে. কর্নেল আরিফ।
এ সময় আজিজকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন তিনি। বুকে, পিঠে লাথি মেরে মাটিতে ফেলে দেন। রিপোর্টের তথ্য-প্রমাণস্বরূপ ভিডিও ফুটেজ, ছবি, ভয়েস রেকর্ড নিয়ে গেলে সেগুলো না দেখে উল্টো যাচ্ছেতাই ভাষায় তাকে গালি দিয়ে পেটানো হয়। মামলা করার ও পুলিশে দেওয়ারও ভয়-ভীতি দেখানো হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪২ ঘন্টা, আগস্ট ০৫, ২০১৭
আরআর