বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এসএম আব্দুল লতিফ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মাদ্রাসার ফাযিল পরীক্ষার খাতা নিতে আসেন এক মাদ্রাসা শিক্ষক।
পরে ওই শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর লিখিত অভিযোগ করলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আসলাম আলীকে ওএসডি করে।
একই সঙ্গে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমানকে আহবায়ক করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
তদন্ত কমিটির সদস্য সচিব উপ-রেজিস্ট্রার (প্রশাসন) চন্দন কে দাস এবং পরিকল্পনা বিভাগের পরিচালক আলী আহসানকে সদস্য করা হয়েছে। কমিটির সদস্যেদের আগামী সাত কার্য দিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৪ ঘণ্টা, ৩১ জুলাই, ২০১৭
আরএ