রোববার (৩০ জুলাই) দুপুরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। সুজন আলী মোহনপুর উপজেলার খানপুর গ্রামের আফসার আলীর ছেলে।
মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম মাসুদ পারভেজ বাংলানিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। একই উপজেলার পিয়ারপুর গ্রামের ২৩ বছর বয়সী ওই নারী শনিবার রাতে সুজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেছেন বলেও জানান।
মামলার বরাত দিয়ে মোহনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ পারভেজ বলেন, এক সন্তানের জননী ওই আদিবাসী নারী দাবি করেছেন, প্রায় দুই বছর ধরে সুজনের সঙ্গে তার পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক চলছিলো। বিয়ের প্রলোভন দিয়ে সুজন তার সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। শনিবার (২৯ জুলাই) রাতেও সুজন তার বাড়ি গিয়েছিলেন। কিন্তু বিয়ের কথা বলতেই তালবাহানা শুরু করেন সুজন। তখন তাকে আটকে প্রতিবেশীদের ডাকেন ওই নারী।
ওসি আরও বলেন, গ্রামের লোকজন থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। পরে তাদের দুজনকে থানায় আনা হয়। শনিবার দিবাগত রাতে ওই যুবকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করেন নারী। রোববার দুপুরে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে সুজনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এছাড়া ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য ওই নারীকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ সেন্টারে (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৬ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৭
এসএস/বিএস