রোববার (১১ জুন) বরিশালের সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন পটুয়াখালী লাউকাঠি এলাকার বাসিন্দা সিদ্দিক হাওলাদার।
আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফারুক হোসেন বিষয়টি বাংলানিউজকে জানান।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বরিশাল-মাওয়া রুটে বিআরটিসির ১৪টি এসি বাস চলাচল করছে প্রতিদিন। যার এক একটি গাড়ি আসা-যাওয়া মিলিয়ে ধরা হয় একটি ট্রিপ। একটি গাড়ির প্রতি ট্রিপে আয় হয় ২০ হাজার টাকা। কিন্তু আসামি একটি ভুয়া ওয়েবিল তৈরি করে তার মাধ্যমে প্রতিটি ট্রিপ ২০ হাজার টাকা থেকে ৯ হাজার টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে বাকি ১১ হাজার টাকা আত্মসাত করেন।
পাশাপাশি তিনটি গাড়ি ডাবল ট্রিপ দেয়, যার টাকা সম্পূর্ণ আত্মসাৎ করেছেন তিনি। এতে প্রতি মাসে ৪৭ লাখ ২০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২৮ ঘণ্টা, জুন ১১, ২০১৭
এমএস/এএ