ঢাকা : পল্লবীতে র্যাবের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত তবির হোসেন ওরফে দবিরের (৩৫) মৃতদেহ সোমবার সকালে আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করেছে।
নিহত তবির হোসেনের পিতার নাম আবুল কাশেম ব্যাপারী।
গত ২৯ জানুয়ারি শনিবার রাত সাড়ে তিনটায় পল্লবী থানাধীন লালমাটিয়া কালশী স্লুইস গেট এলাকায় র্যাব-৪ এর একটি টহল টিমের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ গুলিবিদ্ধ হন তবির হোসেন।
পরে ঘটনাস্থল থেকে পল্লবী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইয়াসীন মুন্সি তবিরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ভোর সাড়ে পাঁচটায় মৃত ঘোষণা করেন।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, মৃত্যুর পর তবিরের মৃতদেহ ঢামেক হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়। ঘটনার পর আটদিন পার হয়ে গেলেও মৃতদেহের কোনো দাবিদার না আসায় সোমবার সকাল সাড়ে এগারোটায় তবিরের লাশ আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামকে দেওয়া হয়। বেওয়ারিশ হিসেবে তবিরের লাশ আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত জানুয়ারি মাসে পুলিশ ও র্যাবরে সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয় পাঁচজন। এছাড়া ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম ছয়দিনে নিহত হয় আরও দুইজন।
বাংলাদেশ সময় : ১৬৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১১