ঢাকা: ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হবে। এরই মধ্যে পরামর্শক নিয়োগসহ মোবিলাইজেশন শুরু হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার রেলওয়ে সদর দপ্তর, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর এবং সেতু বিভাগ পরিদর্শনকালে যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
সড়কভবনে মন্ত্রীকে স্বাগত জানান সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী আজিজুর রহমান।
পরিদর্শন শেষে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক অনানুষ্ঠানিক বৈঠকে মিলিত হন মন্ত্রী।
এর আগে সকালে রেলভবনে পৌঁছলে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক প্রকৌশলী তওহিদুল আনোয়ার চৌধুরী স্বাগত জানান মন্ত্রীকে। এ সময় মন্ত্রী বিভিন্ন কে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি ঘুরে ঘুরে দেখেন ও কথা বলেন। রেলওয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরিদর্শনকালে তিনি কমকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর পরিদর্শনের সময় কর্মকর্তা কর্মচারীদের উদ্দেশে যোগাযোগমন্ত্রী বলেন, ‘বিশেষ বিসিএস পরীার মাধ্যমে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রকৌশলীদের শূন্যপদ পূরণ করার জন্য চেষ্টা চলছে। এছাড়া সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের সাত হাজার ওয়ার্ক-চার্জড কর্মচারীর সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ’
মন্ত্রী আরো বলেন, ‘মহানগরীর যানজট নিরসনে পিপিপি’র আওতায় নির্মিতব্য এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কনসেশনাল এগ্রিমেন্ট সরকার ডিসেম্বরেই শেষ করতে চায়। ’
যোগাযোগখাতে সরকারের গৃহীত প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়নে সকলকে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০১০