ঢাকা, সোমবার, ৩ আষাঢ় ১৪৩১, ১৭ জুন ২০২৪, ০৯ জিলহজ ১৪৪৫

জাতীয়

আবাসিক এলাকায় ঢুকেছে নদীর পানি, আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই বাসিন্দাদের

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৮০৯ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০২৪
আবাসিক এলাকায় ঢুকেছে নদীর পানি, আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই বাসিন্দাদের

ঝালকাঠি: ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ঝালকাঠিতে নদীর পানি বেড়ে আবাসিক এলাকায় প্রবেশ করছে। নদী তীরবর্তী মানুষেরা মূল্যবান জিনিসপত্র ও গবাদিপশু নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন।

তবে  ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন চাষিরা।

সরেজমিন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বিষখালী নদী তীরবর্তী চরভাটারাকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন শেল্টারে গরু, হাঁস-মুরগি ও মূল্যবান সম্পদ নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ওই এলাকার নারী, পুরুষ, শিশু, কিশোর ও প্রাপ্তবয়স্করা আশ্রয় নিয়েছেন।  

গতকাল (রোববার) বিকেল সাড়ে চারটার পর থেকেই চরভাটারাকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিতে দেখা যায় স্থানীয়দের।  

এদিকে আশ্রয়কেন্দ্রের সার্বিক নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করছেন স্থানীয় দফাদার তোফাজ্জেল হোসেন, চৌকিদার রুহুল আমীন, রুবেল মাঝি, আনসার সদস্য রবিউল ইসলাম, বিথি খানম, এমদাদুল হক মিলন, রিফাত খান।

আনসার রবিউল ইসলাম জানান, প্রতিবার বন্যা বা জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা দেখলেই আড়াই শ থেকে তিনশ’ নারী-পুরুষ তাদের সম্পদ নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আসেন। এবারও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি।

বিষখালীর পূর্বপাশে দেউরী সাইক্লোন শেল্টার, পশ্চিম তীরে সাচিলাপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজেও আশ্রয় নিয়েছেন নদী তীরের বাসিন্দারা। গবাদি পশু ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে নিরাপদ উঠেছেন তারা। ঘূর্ণিঝড় থামলে ও পানি নামলে তারা বাড়ি ফিরবেন।

বাংলাদেশ সময়: ০৮০৬ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০২৪
এসএএইচ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।