ঢাকা: মিরপুরের গৃহকর্ত্রী আলেয়া বেগম হত্যার কুল কিনারা এখনও করতে পারেনি পুলিশ। তদন্ত শেষ হলেই হত্যাকান্ডের প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তবে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ ধারণা করছে এটা ছিল পরিকল্পিত হত্যাকান্ড।
এদিকে রোববার সকালে ময়না তদন্ত শেষে আলেয়া বেগমের লাশ তার গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া থানার কালেরতলী গ্রামে নিয়ে গেছে তার স্বজনরা।
আলেয়া বেগমের বোনের স্বামী নজরুল ইসলাম শনিবার শাহআলী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহআলী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোলাইমান চৌধুরী বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, নিহতের একমাত্র মেয়ে তাহমিনার সঙ্গে শনিবার পর্যন্ত কথা বলা সম্ভব হয়নি।
তিনি জানান, নিহতের বাসা থেকে স্বর্ণালঙ্কার, নগদ টাকা এবং মূল্যবান দলিলপত্র খোয়া গেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।
লাশ দাফন শেষে গ্রামের বাড়ি থেকে নিহতের মেয়ে ফিরে আসার পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
মিরপুর এক নম্বর সার্কেলের ডি ব্লকে সাত নম্বর রোডের ছয় নম্বরের নিজ বাসায় শনিবার (২ অক্টোবর) দুপুরে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন আলেয়া বেগম।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৪ঘণ্টা, অক্টোবর ০৩, ২০১০