ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

লাইফস্টাইল

পুষ্টিহীনতা রোধে পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদের পরামর্শ

লাইফস্টাইল ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২৫৭ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০১৯
পুষ্টিহীনতা রোধে পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদের পরামর্শ বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ

শিশুদের পুষ্টি ও খাদ্যাভ্যাস নিয়ে বাংলানিউজকে বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ শামসুন্নাহার নাহিদ মহুয়া বলেন, শিশুদের দুধ খাওয়ানোর জন্য প্রথমে বাড়ির পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সবাইকে সচেতন করতে হবে। 

পাঁচ বছরের নিচের শিশুরা পুষ্টিহীনতায় বেশি ভোগে। এটা যেন না হয় তার জন্য মায়ের সঙ্গে বাবাকেও সচেতন হতে হবে।

একটা বাচ্চা ঘুম থেকে ওঠার পর যেন দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খেয়ে তারপর স্কুলে যায়।  

তিনি বলেন, আজকাল শিশুরা অনেকে আছে যে, পানি খায় না। পানিতে ড্রিংক্স মিশিয়ে দিলে তবেই খায়। এটা কেন হয়? বাসায় আনহেলথি খাবার দেখলে শিশুরা তো চাইবেই। তাই আমাদের বড়দেরই আগে সচেতন হতে হবে। বাড়িতে অস্বাস্থ্যকর খাবার আনা যাবে না, রাখা যাবে না এবং তৈরি করা যাবে না।  


দুধ খেয়ে পুষ্টি চাহিদা পূরণের বিষয়ে জোর দিয়ে শামসুন্নাহার নাহিদ বলেন, কথায় আছে, দুধে দুধ তৈরি হয় আর মাংসে মাংস বাড়ে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে, একজন কতটুকু দুধ খাবে। এর উত্তর হচ্ছে যে, তিনি যেমন পরিশ্রম করেন, তার ওপর নির্ভর করে দুধের পরিমাণও। তবে দিনে এক গ্লাস দুধ সবাই খেতে পারেন।  

সব শেষে তিনি বলেন, মায়েরা যখন সন্তানসম্ভবা তখন থেকেই তাদের দুধ খাওয়াতে হবে। কারণ মায়ের জন্য পুষ্টি নিশ্চিত করা গেলে শিশুরও পুষ্টি নিশ্চিত হবে।  


বাংলাদেশ সময়ঃ ১৮৫৫ ঘণ্টা, জুলাই ১৩, ২০১৯
এস এইচ এস/এসআইএস

 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।