ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৯ মে ২০২৪, ০০ জিলকদ ১৪৪৫

লাইফস্টাইল

টিভি কিউ : নির্বাচিত অনুষ্ঠান ০৫ আগস্ট ২০১০, বৃহস্পতিবার

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০১৮ ঘণ্টা, আগস্ট ৪, ২০১০

এটিএন বাংলা

বিকেল ৪টা ২০ মিনিট ॥ বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান : লোকেশন ॥ নন্দিতা হৃদির উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করছেন মুকাদ্দেম বাবু ॥ প্রতিদিনই কোন না কোন অনুষ্ঠানের শুটিং থাকে বিভিন্ন লোকেশনে। এই কাজের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন মিডিয়ার অগনিত কর্মী, অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজকসহ বিভিন্ন ব্যক্তি।

তাদের নিয়েই এটিএন বাংলার নতুন এই আয়োজন। অনুষ্ঠানটিতে নতুন মুক্তি প্রতীতি, মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলা ছায়াছবি, নাটক, টেলিফিল্ম ও বিজ্ঞাপনের শুটিং, সংশ্লিষ্ট প্রযোজক, পরিচালক, অভিনেতার সাাৎকার থাকছে।

রাত ১১টায় ॥ লাক্স এ সপ্তাহের নাটক : সম্বল ॥ মাহবুব আজীজের রচনা ও পরিচালনায় এ নাটকে অভিনয় করেছেন শাহরিয়ার নাজিম জয়, সুমাইয়া শিমু, শামসুল আলম বকুল, লুৎফর রহমান জর্জ, মুজতবা আহমেদ মুরশেদ, লোপা, আকাশ প্রমুখ। গল্প : রঞ্জু ও মুনার পরিচয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। মুনার পরিবারের অমতে বিয়ে করে তারা ছোট্ট একটি বাসা ভাড়া করে ঢাকায় বসবাস শুরু করে। শুরু হয় সংগ্রাম মুখর নতুন জীবন। রঞ্জু এজেন্সিতে পার্টটাইম রাইটার ও ভোকালিস্ট হিসেবে কাজ করে এবং আয় রোজগার বাড়ানোর জন্য প্রতিনিয়ত নানারকম বুদ্ধি বের করার চেষ্টা করে। তার স্থির ধারনা, একদিন সে ঠিকই এমন একটা কিছু করে ফেলবে যখন তাদের আর কোন সমস্যাই থাকবে না। কিন্তু মুনাকে সে প্রায়ই মিথ্যা সান্তনা দেয়। এই মিথ্যার কারণ মুনার মুখে নিশ্চয়তার হাসি বজায় রাখতে। অন্যদিকে একটি কম্পিউটার ফার্মে কর্মরত মুনাও নিজের মেধা খাটিয়ে একটা কিছু করার স্বপ্নে থাকে। একদিন রঞ্জু নতুন একটি ব্যবসার চিন্তা উদ্ভাবন করে। আর তা লুফে নেয় ব্যবসায়ী সামী ও ইরফান। অপরদিকে মুনার উদ্ভাবিত নতুন একটি প্রকল্পও দারুণভাবে গ্রহন করে তার অফিস। কিন্তু ওরা দু’জনই একসময় আবিস্কার করে যে, তাদের বুদ্ধিই শুধু ব্যবহার করছে মুনাফালোভীরা। রুঢ় এই নাগরিক বাস্তবতায় রঞ্জু ও মুনা আবিস্কার করে পরস্পরের প্রতি প্রেমই তাদের বেঁচে থাকার একমাত্র সম্বল।

চ্যানেল আই    
    
বিকেল ০৫:৩০ মিনিট ॥ গল্প নয় নাটক : ভেজা কাফন ॥ বিভিন্ন গল্প থেকে নির্মিত নাটকের সম্প্রচার। এসকল গল্প থেকে নাটকগুলো নির্মাণ ও নাট্যরূপ দিচ্ছেন জামাল রেজা। আল মাহমুদের গল্প অবলম্বনে নির্মিত নাটক এনাটকে অভিনয় করেছে বন্যা মির্জা, আরমান পারভেজ মুরাদ, শারমীন রওনক, রকি প্রমুখ।
রাত ৭.৫০ মিনিট ॥ কমেডি ধারাবাহিক নাটক : মুকিম ব্রাদার্স ॥ গল্প : মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন আশফাক নিপুন ॥ অভিনয় করেছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা, ইশরাত জাহান চৈতী, জাহিদুল হক অপু, মুসাফির সৈয়দ, রাশেদা চৌধুরী, হাসান আজাদ, আল-আমিন সবুজ প্রমুখ।

বাংলাভিশন

রাত ৮টা ১৫ মিনিট ॥ ধারাবাহিক নাটক : পাটিগণিত। মাসুদ সেজানের রচনা ও পরিচালনায় নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম, তিশা, রওনক হাসান, বিন্দু, কে এস ফিরোজ, সালেহ্ আহমেদ, শিরিন আলম, সেঁওতি, রিফাত চৌধুরী, সাজু মুনতাসির, দীপালি, তুষার মাহমুদ প্রমুখ ॥ গল্প : শামীম হাসান একজন গণিত-পাগল মানুষ। জীবনের প্রতিটি মূহুর্তকেই তিনি বিবেচনা করেন গণিতের নিয়মে। সপ্তাহের একটি দিনের ব্যতিক্রম ছাড়া। ওই দিন তিনি গণিতের বাইরে গিয়ে গাছ দেখেন, পাখি দেখেন, নদী দেখেন, মানুষ দেখেন। শামীম হাসানের একটি কোচিং সেন্টার আছে। সে কোচিং সেন্টারে বাংলার কাস নেন রূপা। গণিত শিক শামীম হাসানকে তার খুবই পছন্দ। ছোটবোন দীপা এসএসসিতে গণিতে ফেল করার পর রূপা শামীম হাসানকে তার বাসায় প্রাইভেট টিউটর হিসাবে নেয়ার চেষ্টা করেন। রূপা যখন শামীমের প্রেমে হাবু-ডুবু তখন রূপার প্রেমে দিওয়ানা ইকবাল। নাসির আহমেদ একজন গো-বেচারা টাইপের ভদ্রলোক। জীবনে তার ভুলের পরিমাণ প্রায় পাহাড়সম। বিসিএস পরীায় উত্তীর্ণ হয়েও চাকরিতে জয়েন করেননি, ব্যবসা করে রাতারাতি বড়লোক হবেন সেই চিন্তায়। ব্যবসা করতে গিয়ে ধরা খেয়েছেন। এখন তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কোনও রকম একটি চাকরি করেন। নতুন করে আবার ব্যবসার চিন্তা করছেন। এ নিয়েই তার ওপর চরম প্তি স্ত্রী শিরীন বানু। শিরীন বানু স্বামী নাসির আহমেদ ও দুই মেয়ে রূপা-দীপাকে সামলিয়ে রাখতেই ব্যস্ত। টানটানির সংসারে কোনওরকম হাল ধরে আছেন। নাসির আহমেদের নানা পাগলামির পাশাপাশি ছোটমেয়ে দীপাকে নিয়েও তার চিন্তার শেষ নেই। এভাবেই এগিয়ে যায় কাহিনী।


একুশে টিভি

সন্ধা ০৭টা ৫০ মিনিট ॥ নাটক : দুই দু’গুণে চার ॥ রচনা: জিনাত হাকিম, পরিচালনা: এম সাখাওয়াৎ হোসেন ॥ অভিনয় করেছেন আজিজুল হাকিম, শাহেদ শরীফ খান, সুমাইয়া শিমু, দীপা খন্দকার, খালেকুজ্জামান, শিরিন আলম, শামীম কাজল সহ অনেকে। গল্প : শিলা হঠাৎ শ্বশুড়বাড়ি ছেড়ে এক সকালে এসে ওঠে বাবার বাড়িতে। যৌথ পরিবারের বৌ শিলার শ্বশুর-শাশুড়ি, ননদ-দেবর সবার সাথে  যৌথ পরিবারে থাকার ব্যাপারে আপত্তি। সবার সম্পর্কে তার সীমাহীন অভিযোগ, প্রতিটি বিষয়েই তার ােভ। শীলার অভিযোগ শুনতে শুনতে বাবার বাড়ির সকলেই বিরক্ত ও কান্ত। সাংসারিক বিষয়ে সব পরিবারের কিছু একান্ত বিষয় ও জটিলতা থাকে। শীলা সেগুলোকে অহেতুক বাড়িয়ে বলে এবং বিশাল সমস্যা হিসেবে আখ্যা দেয়। হঠাৎ নাটকের কাহিনী অন্যদিকে মোড় নেয়।

বাংলাদেশ স্থানীয় সময় ২২২০, আগস্ট ০৪, ২০১০

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।