ঢাকা, শুক্রবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

আইন ও আদালত

পদ্মায় বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু: প্রতিবেদন ২৮ সেপ্টেম্বর

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭৩৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৫, ২০২২
পদ্মায় বুয়েট শিক্ষার্থীর মৃত্যু: প্রতিবেদন ২৮ সেপ্টেম্বর

ঢাকা: ঢাকার দোহারের মৈনট ঘাট এলাকায় পদ্মা নদীতে ধাক্কা দিয়ে ফেলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানিকে হত্যার অভিযোগে হওয়া মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (০৫ সেপ্টেম্বর) মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল।

এ দিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির এসআই শামছুল আলম প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। তাই ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মারুফ চৌধুরী প্রতিবেদন দাখিলের এ দিন ঠিক করেন।

মামলার ১৫ আসামি হলেন—শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, রুবেল, সজীব, নুরজামান, নাসির, মারুফ, আশরাফুল আলম, জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, নোমান, জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মারুফুল হক মারুফ ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু। তারা বর্তমানে কারাগারে আছেন। এ দিন তাদের আদালতে হাজির করা হয়।

গত ১৫ জুলাই স্থানীয় বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যান বুয়েট শিক্ষার্থী সানি। এ সময় তিনি পদ্মা নদীতে নিখোঁজ হন। পরে তার সঙ্গে থাকা বন্ধুরা ট্রিপল নাইন নম্বরে ফোন করে সানির নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ ফায়ার সার্ভিসকে জানায়। ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল শুক্রবার ১১টা ২৬ মিনিটে পদ্মা নদী থেকে সানির মরদেহ উদ্ধার করে।

তবে দুর্ঘটনা নয়, বন্ধুরা পরিকল্পিতভাবে পদ্মা নদীতে সানিকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে হত্যা করেছে— এমন অভিযোগে তার বড় ভাই হাসানুজ্জামান বাদী হয়ে দোহার থানায় একটি মামলা করেন। মামলায় সানির সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া ১৫ জনকে আসামি করা হয়।

বুয়েটের স্থাপত্যবিদ্যা বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন সানি। গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুর হলেও তিনি রাজধানীর হাজারীবাগে থাকতেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৭৩২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০২২
কেআই/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।