ঢাকা, শুক্রবার, ১৮ বৈশাখ ১৪৩২, ০২ মে ২০২৫, ০৪ জিলকদ ১৪৪৬

ইচ্ছেঘুড়ি

মৃত্যুদিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ইচ্ছেঘুড়ি ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫:০৩, আগস্ট ৬, ২০১৬
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

ঢাকা: মেঘের কোলে রোদ হেসেছে/বাদল গেছে টুটি/আজ আমাদের ছুটি ও ভাই/আজ আমাদের ছুটি। ছুটি ছড়ায় মেঘ সরিয়ে, বাদল হটিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বেঁধেছেন বর্ষার গান।

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল, আজ শ্রাবণের আমন্ত্রণে দুয়ার কাঁপে, আজি ঝর ঝর মুখর বাদল দিনেসহ অনেক গানে স্নাত হয়েছে গুরুদেবের বর্ষাপ্রেম।

এমন বর্ষাদিনেই পরলোকে পাড়ি জমান কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। দিনটি ছিলো ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ শ্রাবণ।
    
রবি ঠাকুর একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, কবি, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক ও গীতিকার। পাশাপাশি গান গেয়েছেন, অভিনয় করেছেন ‍আর এঁকেছেন প্রায় দুই হাজার ছবি।

শৈশবেই কবিতা লিখতে শুরু করেন রবীন্দ্রনাথ। প্রথম প্রকাশিত কবিতা ‘অভিলাষ’। তার প্রকাশিত গল্পগুচ্ছে ৯৫টি ছোটগল্প, গীতবিতান, ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস, ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন যুগ যুগ ধরে সমাদৃত হচ্ছে পাঠক সমাজে। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটেও উঠে আসে গুণীজন রবি ঠাকুরের নাম। শ‍ান্তিনিকেতন, গ্রামের উন্নয়নের জন্য শ্রীনিকেতন প্রতিষ্ঠা হয়েছে তার হাতেই।

১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের জন্য নোবেল পুরস্কার পান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

প্রয়াণদিবসে বাংলানিউজের ইচ্ছেঘুড়ি বিভাগের পক্ষ থেকে কবির জন্য রইলো শ্রদ্ধাঞ্জলি।

বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৭ ঘণ্টা, আগস্ট ০৬, ২০১৫
এসএমএন/এএ

 

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।