শীতে আমরা সবাই গরম কাপড়ের পোশাক পরি। আর এসব পোশাক অধিকাংশ তৈরি হয় উল দিয়ে।
উলের আশগুলি বাতাস আটকে রাখতে পারে। মানে বাতাস কুপরিবাহী।
আবার উষ্ণতা বের হতে পারে না উলের মধ্যে থেকে। আমরা যখন কোনো উলের পোশাক পরি তখন শরীরে যে তাপমাত্রা থাকে সেটা বাইরে বের হতে পারে না। আবার বাইরের বাতাসও ঢুকতে পারে না ভেতরে।
এজন্য যখন আমরা উলের সোয়েটার, চাদর বা মাফলার পরি তখন আমাদের শরীর গরম থাকে। শীত লাগে না। তাই উলের পোশাক কেবল শীতকালেই পরা হয়।
![উল বানানোর জন্য ভেড়ার লোম সংগ্রহ করা হচ্ছে, ছবি: সংগৃহীত](http://bnpub.banglanews24.com/public/userfiles/images/01-01-2022/08-07-2022/23-07-2022/24-07-2022/30-07-2022/BeFunky-collage%20-%202023-01-27T074432_810.jpg)
উলের আরও একটি বিশেষ গুণ এটা বাতাসের আর্দ্রতা শুষে নিতে পারে । একটি হিসাবে দেখা যায়, এককেজি উল প্রায় ১২৫ মিলিমিটার জীয় বাষ্প শুষে নেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এ কারণে উল শরীরের ঘাম শুষে নিয়ে শরীরে উত্তাপ তৈরি করে।
আর এই উলের প্রধান উৎস কি জানো? ভেড়া বা ভেড়া জাতীয় কিছু প্রাণী থেকে সংগ্রহ করা হয় উল।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৩৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৭, ২০২৩
এসআই