বাস, রিকশা বা সিএনজি অটোরিকশায় আপনি যেতে পারেন পুরান ঢাকার লালবাগে। সেখানে সরু সরু রাস্তা।
![](files/September_2014/September_26/111_377834377.jpg)
প্রথমেই আপনার নজরে আসবে বিশাল দরজাওয়ালা একটি স্থান উঁচু প্রাচীর দিয়ে ঘেরা।
![](files/222_265173091.jpg)
কেল্লার তিনটি ফটকের মধ্যে দুইটি বর্তমানে বন্ধ। ঢুকেই সোজা একটু ভেতরে পরীবিবির সমাধি সৌধ।
![](files/444_974753840.jpg)
শায়েস্তা খাঁনের প্রিয় কন্যার স্মৃতি ধরে রাখতে মার্বেল পাথর ও কষ্টি পাথরের এই ব্যয়বহুল সমাধি সৌধ নির্মাণ করেন।
![](files/555_283293800.jpg)
কেন্দ্রস্থলে রয়েছে দরবার হল ও হাম্মাম খানা। যেখানে বসে শায়েস্তা খাঁ রাজকাজ পরিচালনা করতেন। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
![](files/666_296205684.jpg)
দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। এখানে দেখতে পাবেন, শায়েস্তা খানের ব্যবহার্য জিনিস পত্র, রাজার পোশাক। বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র, চাকু, ছোরা, তীর। এছাড়া, হাম্মামখানা, প্রসাধনী কক্ষ, শৌচাগার, পোশাক পরিবর্তনের কক্ষ, গরম পানি ও বাতাস প্রবাহের চুল্লী, চৌবাচ্চা, পানি সংরক্ষণাধার ইত্যাদি।
![](files/91112_333505194.jpg)
শায়েস্তা খাঁনের বাসভবনের পাশে একটি কামান/তোপ রাখা আছে
![](files/12_480325653.jpg)
পাহাড়ি উঁচু টিলার নিচে যে কক্ষগুলোকে কনফারেন্স রুম বানানো হয়েছে যা কর্তৃপক্ষ ব্যবহার করেন। এর উপরে ছাদে সুন্দর বাগান।
![](files/13_347783626.jpg)
উত্তর পশ্চিমাংশে রয়েছে শাহী মসজিদ। তিন গম্বুজ বিশিষ্ট এই মসজিদটি যে কারো দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম। বর্তমানে মুসল্লীরা সেখানে নামাজ আদায় করে।
![](files/15_445295193.jpg)
প্রিয় পাঠক, ভ্রমণ যাদের নেশা, বেড়ানোর সুযোগ এলে যারা উড়িয়ে দেন সব বাধা, কাজের অংশ হিসেবে যারা ভ্রমণ করেন কিংবা যাদের কালেভদ্রে সুযোগ হয় ভ্রমণের তারা সবাই হতে পারেন ট্রাভেলার্স নোটবুক’র লেখক। আপনার ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে পারেন বাংলানিউজের পাঠকদের সঙ্গে।
আর একটা কথা লেখার সঙ্গে ছবি পাঠাতে ভুলবেনই না, সেই সঙ্গে বাতলে দিন সেখানে যাওয়ার পথঘাটের বিবরণও।
![](files/September_2014/September_14/Travel_logo_bg_233472538.jpg)
লেখা ও ছবি: ফজলে রেজওয়ান করিম
নিউজ রুম এডিটর, মোহনা টেলিভিশন
বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৪