পিতৃকালীন ছুটি কাটালে কর্মক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়া, আর্থিক ক্ষতি এবং স্ট্যাটাস কমে যায় এমন ধারণা রাখেন অধিকাংশ বাবা।
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলাপকালে এক তৃতীয়াংশ ব্রিটিশ পুরুষ জানিয়েছেন, মায়ের মতো একই হারে বাবারও ছুটি কাটানোর দরকার হয় না।
কিন্তু দুই হাজার মানুষের ওপর করা একটি জরিপে দেখা গেছে, কর্মক্ষেত্রে শতকরা ৪২ ভাগ পুরুষ এবং নারী ন্যূনতম ছুটি কাটিয়ে থাকেন। মাত্র চারজনে একজন পুরুষ মনে করেন সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর বাবা এবং মায়ের সমান ছুটি নেওয়া এবং দায়িত্ব পালন করা উচিৎ।
ফাদারহুড ইনস্টিটিউটের জেরুমি ডেভিস বলেন, ছুটি কাটালে কর্মক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়া বা আর্থিক ক্ষতি হয় বলে মনে করে অধিকাংশ বাবা অফিসেই সময় কাটান।
একই জরিপে এও পাওয়া যায়, শতকরা ১২ ভাগ পুরুষ এক মাসও নয়, মাত্র দুই সপ্তাহ ছুটি কাটান। তবে একটু বেশি বয়সীদের চেয়ে তুলনামূলক কম বয়সী বাবাদের ভেতরে সহযোগিতার মনোভাব বেশি দেখা যায়। একই সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে যেসব বাবার সন্মানী তুলনামূলক কম তারাই পিতৃকালীন ছুটি কাটাতে বেশি আগ্রহী।
সম্প্রতি একটি জার্নালে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন গবেষকরা।
প্রিয় পাঠক, ‘মনোকথা’ আপনাদের পাতা। মনোরোগ নিয়ে যে কোনো মতামত ও আপনার সমস্যার কথা জানাতে পারেন আমাদের। আমরা পর্যায়ক্রমে অভিজ্ঞ মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে আপনাদের প্রশ্নের জবাব জানিয়ে দেবো। আপনি চাইলে গোপন রাখা হবে আপনার নাম-পরিচয় এমনি কি ঠিকানাও।
সমস্যার কথা জানানোর সঙ্গে সমস্যার বিস্তারিত বিবরণ, আপনার নাম, বয়স, কোথায় থাকেন, পারিবারিক কাঠামো এবং এজন্য কোনো চিকিৎসা নিচ্ছেন কি না এ বিষয়ে বিস্তারিত আমাদের জানান। শুধুমাত্র সেক্ষেত্রেই সমস্যা সম্পর্কে প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা জানানো সম্ভব হবে।
এছাড়া মানসিক সমস্যা সংক্রান্ত বা এ বিষয়ে বিশেষ যে কোনো লেখা যে কেউ পাঠিয়ে দিতে পারেন আমাদের।
আপনার সমস্যা, মতামত বা পরামর্শ ও লেখা পাঠানোর জন্য আমাদের ইমেইল করুন-
বাংলাদেশ সময়: ০৯২৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৪