ঢাকা, মঙ্গলবার, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

শিক্ষা

চট্টগ্রাম বোর্ডে জিপিএর ভিত্তিতে সেরা ১০

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩২৪ ঘণ্টা, মে ৭, ২০১২
চট্টগ্রাম বোর্ডে জিপিএর ভিত্তিতে সেরা ১০

চট্টগ্রাম: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষায় ২০১২ সালে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে জিপিএ-৫ ‍অর্জনের দিক থেকে এগিয়ে আছে নগরীর ১০ টি বিদ্যালয়।

সোমবার বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. পিযুষ দত্ত আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।



তিনি বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় বোর্ডে সেরা বিদ্যালয়গুলো নির্ণয় করতে পাঁচটি মানদণ্ড নিধারণ করেছে। এর ভিত্তিতে সেরা ২০টি প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। তবে জিপিএ-৫-এর ভিত্তিতে বোর্ডের সেরা ১০টি বিদ্যালয় এগিয়ে রয়েছে। ’

জিপিএ ৫ প্রাপ্তির ভিত্তিতে সেরা দশে প্রথম স্থানে রয়েছে সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৪২৫ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩১০ জন। শিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্ধারিত ক্রাইটেরিয়ায় স্কোর হচ্ছে ৮৭ দশমিক ১২।

দ্বিতীয় অবস্থানে আছে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৩৬ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ ৩০৮ জন।

৩৯৫ জন পরীক্ষার মধ্যে ২৬৯ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি উচ্চ বিদ্যালয়।

ডা. খাস্তগীর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩৫৫ জন পরীক্ষার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩৫ জন। বোর্ডে অবস্থান চতুর্থ।

নগরীর পাঁচলাইশের নাসিরাবাদ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৩৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১৮৯ জন জিপিএ-৫ পেয়ে বোর্ডে পঞ্চম হয়েছে।

৩৩২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়ে ১৮৫ জন পাশ করে বোর্ডে ষষ্ঠ অবস্থানে আছে চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে।

সপ্তম অবস্থানে রয়েছে চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এখান থেকে ২৭৭ জন পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৫১ জন।

চট্টগ্রাম পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের অবস্থান অষ্টমে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে ১৬১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ ৫ পেয়ে ১৩৮ জন।

জিপিএ-৫ প্রাপ্তির ভিত্তিতে চট্টগ্রাম বোর্ডে নবম স্থানে আছে নৌ-বাহিনী উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে ৩৫২ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১২৪ জন।

দশম স্থানে রয়েছে ইস্পাহানী স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এ বিদ্যালয় থেকে ১৩৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১০৮ পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ১৩২১ ঘণ্টা, মে ০৭, ২০১২
এমবিএম/সম্পাদনা: রানা রায়হান, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।