ঢাকা: ‘রাজধানী ও আশপাশের এলাকায় পুকুর এবং ডোবা ভরাট করে যেসব আবাসিক প্রকল্প হচ্ছে সেগুলোতে পাইলিংয়ে খরচ অনেক বেশি। তাই প্লট কেনার আগে প্রত্যেক ক্রেতাকেই মাটির গুণাগুণ বিবেচনা করা উচিত।
ভেনিস অব বেঙ্গল প্রপার্টিজ লিমিটেড(ভিবিপিএল)’র চেয়ারম্যান এম সাঈদ হুসাইন বাংলানিউজের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘এমন অনেক প্লট ব্যবসায়ী আছে যারা প্লট বুঝিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে গড়িমসি করেন। তাই অনেক ক্রেতাই শেষ পর্যন্ত প্লট বুঝে পান না। কিন্তু ক্রেতাদের কিস্তি পরিশোধের সঙ্গে সঙ্গেই আমরা আমাদের প্রকল্পের প্লট বুঝিয়ে দেওয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছি। আমাদের প্লটের ক্ষেত্রে সে রকম কোনও ঝামেলা নেই। ’
এম সাঈদ হুসাইন বলেন, ‘গাজীপুর কোনাবাড়ি মৌচাক মোড় থেকে সাড়ে ১৫ কিলোমিটার এবং বসুন্ধরা মৌচাক প্রকল্পের ৮ কিলোমিটার উত্তরে আমাদের স্বর্ণপুরী প্রকল্প। প্রকল্পের জমিগুলো গাজীপুরের উঁচু, পাহাড়ি এবং পাথুরে এলাকায় হওয়ায় পাইলিংয়ে খরচ অনেক কম হবে। ’
তিনি জানান, স্বর্ণপুরীতে তিন থেকে পাঁচ কাঠা পর্যন্ত প্লট আছে। এসব প্লটের মূল্য কাঠা প্রতি এক লাখ ৮০ হাজার থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত।
এসব প্লটের বুকিং মানি শতকরা ৩০ ভাগ। বাকিটা ৬০ কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে। তিন মাসের মধ্যে পুরো টাকা পরিশোধ করতে পারলে আছে শতকরা ৪০ ভাগেরও বেশি ছাড়।
স্বর্ণপুরীতে থাকবে ৪০ ফুট পর্যন্ত প্রশস্ত রাস্তা, তুরাগ নদী থেকে টেনে আনা ২০ ফুট প্রশস্ত লেক, মসজিদ, স্কুল, শিশুপার্ক, বাজার, নিজস্ব পাওয়ার স্টেশনসহ সব ধরনের নাগরিক সুবিধা।
এছাড়া পাশেই রাজবাড়ি ও শালবন থাকার কারণে থাকছে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার বিরল সুযোগ।
প্রকল্পটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে ভিজিট করুন www.vbplst.com
বাংলাদেশ সময়: ১১১৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১০