মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে নগরের জিইসি মোড়ের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে বসুন্ধরা গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা সিমেন্টের ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বসুন্ধরা সিমেন্ট চট্টগ্রাম উইং এর এজিএম মোহাম্মদ আলী খান এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম: গুণগতমান ও বড় বিনিয়োগে দেশের সিমেন্ট খাত এখন অনেক এগিয়ে। বিশ্বমানের সিমেন্ট উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বসুন্ধরা সিমেন্ট রফতানি হচ্ছে বিদেশেও। চট্টগ্রামে বসুন্ধরা সিমেন্টের যথেষ্ট চাহিদা আছে। ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা এবং গ্রাহক পর্যায়ে দ্রুত সিমেন্ট সরবরাহের লক্ষ্যে চট্টগ্রামেও এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে বসুন্ধরা সিমেন্টের প্ল্যান্ট নির্মাণ করার প্রক্রিয়া চলছে।
মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে নগরের জিইসি মোড়ের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে বসুন্ধরা গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা সিমেন্টের ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বসুন্ধরা সিমেন্ট চট্টগ্রাম উইং এর এজিএম মোহাম্মদ আলী খান এসব কথা বলেন।
ইফতার মাহফিলে কোরআন তেলাওয়াত ও মোনাজাত পরিচালনা করেন হাফেজ মাওলানা কায়সার আলম।
বসুন্ধরা সিমেন্ট চট্টগ্রাম উইং এর ডিভিশনাল ম্যানেজার এস এম মামুন চৌধুরীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিলার এনামুল হক চৌধুরী, মাবুদ তালুকদার, আলাউদ্দিন সবুজ, মাঈনউদ্দীন চৌধুরী জামাল, শাহ আজিজ, ওয়াহিদুল আলম জিতু, মো. আরমান।
বক্তারা বলেন, কয়েক বছর আগেও বিদেশি ব্র্যান্ডের সিমেন্টের দখলে ছিল বাজার। কিন্তু গুণগত মানের কারণে বসুন্ধরা সিমেন্ট সবার আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। সর্বোচ্চ বিক্রির রেকর্ড ছুঁয়েছে বসুন্ধরা সিমেন্ট। এজন্য ডিলার, খুচরা বিক্রেতা ও ভোক্তাদের বিশেষ অবদান রয়েছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পসহ বিভিন্ন বড় বড় স্থাপনায় ব্যবহৃত হচ্ছে বসুন্ধরা সিমেন্ট।
ইফতার মাহফিলে বসুন্ধরা সিমেন্টের ব্যবসায়িক সম্প্রসারণে সবার সহযোগিতা কামনা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০০০ ঘণ্টা, মে ২১, ২০১৯
এসি/টিসি