তিনি বলেছেন, বৃহত্তর চট্টগ্রামের প্রতিটি এলাকা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নযজ্ঞের অংশীদার হয়েছে। মানুষ এর সুফল ভোগ করছে।
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় নগরের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে নিজের ভোট দেওয়া শেষে নওফেল এসব কখা বলেন।
ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, গতকাল রাত থেকে সারাদেশে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। এ জন্য আমরা সবাইকে বলেছি সতর্ক থাকতে। যারা ইতোমধ্যে গোপন রাজনীতিতে প্রবেশ করেছে, তারা এ রকম আরও বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটাতে পারে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নির্দেশ দিয়েছেন, কোনো ষড়যন্ত্রে পা না দিয়ে আমরা যেন শেষ পর্যন্ত মাঠে থেকে ফল নিয়ে বাড়ি ফিরি। নেত্রীর নির্দেশে আমরা মাঠে আছি। ফল নিয়েই ঘরে যাবো।
নওফেল বলেন, এবারের নির্বাচনে জনগণ একটি বিষয়কে অত্যন্ত নিন্দনীয় হিসেবে দেখছে। যারা যুদ্ধাপরাধী এবং মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী তারা বিএনপির সঙ্গে একীভূত হয়ে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। জামায়াত-শিবির গোষ্ঠী যারা নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন হারিয়েছে, তাদের দলে নেওয়ার কারণে বিএনপিকে আজকের নির্বাচনে মানুষ বর্জন করবে।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে নগরের চশমা হিলের বাসা থেকে ভোট দেওয়ার জন্য বের হন নওফেল। এরপর বাবা নগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও মেয়র প্রয়াত এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কবর জেয়ারত করেন তিনি। পরে ছোট ভাই বোরহানুল হাসান চৌধুরীকে সঙ্গে নিয়ে নগরের পলিটেকনিক ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে আসেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১০২০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩০, ২০১৮
এমআর/এসি/টিসি