তিনি বলেন, জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় জনগণকে নিয়ে আসতে হবে। এ জন্য সব নেতাকর্মীকে জনসম্পৃক্ত হয়ে সমাবেশে আসার প্রস্তুতি নিতে হবে।
সোমবার (১৯ মার্চ) বিকেলে নগরীর শহীদ মিনারের পাদদেশে প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে ছাত্রলীগ মহানগর শাখা আয়োজিত শোভাযাত্রার উদ্বোধনকালে নওফেল এসব কথা বলেন।
মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, সরকারের উন্নয়নের চিত্র জনগণের সামনে উপস্থাপন করার জন্যই জননেত্রী শেখ হাসিনা দক্ষিণ চট্টগ্রামের পটিয়াতে জনসভা করতে আসছেন।
শোভাযাত্রাটি নগরীর বিভিন্ন পথ প্রদক্ষিণ শেষে নগরীর লালদীঘির পাড়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নুরুল আজিম রনির পরিচালনায় ছাত্রলীগ নেতারা এ সময় বক্তৃতা করেন।
তারা বলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী নিজহাতে তুলে নিয়েছিলেন। উন্নয়ন প্রস্তাবনার কোনো ফাইল আজ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর টেবিল থেকে ফেরত আসেনি। সরকারের গৃহীত চট্টগ্রামে মেগা প্রকল্পগুলো এসবের উদাহরণ।
এ সময় ছাত্রলীগ নেতারা চট্টগ্রামের জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগ নেতাদের অনুরোধ করে বলেন, নেত্রীর কাছে চট্টগ্রামের সর্বস্তরের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আমরা একটি দাবি করছি। পটিয়ার জনসভায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সরকারি অর্থায়নে চট্টগ্রামে নতুন স্কুল-কলেজ নির্মাণসহ বৃহৎ জনগোষ্ঠীর উচ্চশিক্ষার সুবিধার্থে একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হোক।
শোভাযাত্রায় অংশ নেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আরশাদুল আলম বাচ্চু, মোহাম্মদ ইলিয়াস উদ্দিন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ইয়াছিন আরাফাত কচি, রাজেশ বড়ুয়া, রাহুল বড়ুয়া, আমিনুল করিম, আব্দুর রহিম শামীম, নগর ছাত্রলীগ নেতা মইনুল হোসেন শিমুল, সৌমেন বড়ুয়া, জাকারিয়া দস্তগীর, গোলাম সামদানী জনি, রনি মির্জা, মো. খোরশেদ, আলম মানিক, আবু তারেক রনি, আবুল মনসুর টিটু, আবু হানিফ রিয়াদ, মিজানুর, রহমান মিযান, আবদুল আহাদ, মো. পারভেজ, মো. আজিজ, বিকাশ দাশ, শহিদুল ইসলাম শহীদ, রেজাউল করিম রিটন, কাজী নাঈম প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৪ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৮
এআর/টিসি