রোববার (০৮ অক্টোবর) সকাল ১০টায় এ অভিযান শুরু হয়। চসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সনজিদা শরমিন ও স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা জজ) জাহানারা ফেরদৌস অভিযানে নেতৃত্ব দেন।
সনজিদা শরমিন বাংলানিউজকে জানান, চসিকের কাছে হস্তান্তর করা জমি অবৈধভাবে দখল করে অর্ধসহস্রাধিক কাঁচা-পাকা ঘর তুলে কলোনি করা হয়েছে। এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে আমরা অভিযান চালিয়েছি।
চসিকের নির্বাহী প্রকৌশলী সুদীপ বসাক বাংলানিউজকে জানান, এস্কেভেটার, ডাম্পট্রাকসহ ৫২টি সরঞ্জাম (ইক্যুইপমেন্ট) ব্যবহৃত হয়েছে অভিযানে।
অভিযানে র্যাব-৭, নগর পুলিশ, ডবলমুরিং থানা, ফায়ার সার্ভিস, কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, পিডিবি এবং সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৮ ঘণ্টা, আপডেট ১৯০৩, অক্টোবর ০৮, ২০১৭
এআর/টিসি