ঢাকা, শুক্রবার, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, ১৬ মে ২০২৫, ১৮ জিলকদ ১৪৪৬

জলবায়ু ও পরিবেশ

ভোলায় এরইমধ্যে ৫০ হাজার লোক আশ্রয়কেন্দ্রে

ছোটন সাহা, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৭:৩৩, মে ১৯, ২০২০
ভোলায় এরইমধ্যে ৫০ হাজার লোক আশ্রয়কেন্দ্রে

ভোলা: ভোলার মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন চরফ্যাশন ও মনপুরা উপজেলার বিভিন্ন দ্বীপচরের মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হচ্ছে। এরইমধ্যে ৫০ হাজার মানুষকে ট্রলারে করে আনা হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্রে।

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু, প্রতিবন্ধী এবং বয়স্কদের জন্য আলাদাভাবে কাজ করছে টিম।

ভোলা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মাসুদ আলম ছিদ্দিক বাংলানিউজকে বলেন, জেলার ২১টি বিচ্ছিন্ন চরের ৩ লাখ মানুষকে মঙ্গলবার (১৯ মে) সকাল থেকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনার কাজ শুরু হয়েছে।

রাতভরও নৌযানে করে তাদের আনার কাজ চলবে।  আশ্রয় অবস্থানদের জন্য ইফতার, রাতের খাবার এবং সেহরির ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়াও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে নগদ টাকা, শুকনো খাবার ও শিশুখাদ্য বরাদ্দ হয়েছে। বুধবার (২০ মে) সকাল ১০টার মধ্যে সবাইকে আনতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।    

বিভিন্ন উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নৌবাহিনী, নৌপুলিশ, জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সহায়তায় মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনার কাজ শুরু হয়। নদী ও সাগরের মাছধরা জেলেরা ফিরতে শুরু করেছেন। ঘাটে নোঙর করা হয়েছে শত শত জেলে নৌকা।

জেলায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত থাকায় ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) ও রেড ক্রিসেন্টকর্মীরা ভোলার উপকূলের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে আনতে মাইকিং করছেন।

** ভোলায় ৩ লাখ মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে আনা হচ্ছে

বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০২০
এসআরএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।