মুক্তমত
খেলোয়াড় তৈরির উদ্যোগেও বসুন্ধরা কিংস প্রথম
ঋণ গ্রহণ ও ব্যবসা পরিচালনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ে: সুহান খান
যিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়-রাঙা পথের পথিক। মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও কূপমণ্ডূকতামুক্ত আলোকিত বাংলাদেশের জন্য অকুতোভয়ে লড়াই করে
গীতিকার গোবিন্দ হালদারের কথায় আপেল মাহমুদের সুর ও কণ্ঠে মিশে আছে সেই দীপ্ত ইতিহাসের স্বর্ণরেণু: মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ
মানুষ সিনেমার নকল অভিনেতার জন্য কাঁদে। বাস্তবতা এখন আর মানবতাকে কাঁদায় না। বাস্তবে জ্বলছে সিরিয়া। পুড়ছে ইয়েমেন। নিঃস্ব হচ্ছে
বইমেলা এলে বই বেরোবে, স্বাভাবিক। কিন্তু ফেসবুক আসার পর বই বের করার যুদ্ধ শুরু হয়েছে যেন। দু’একটা ফেসবুক পোস্ট দিয়ে নিজেকে লেখক
অবশ্য ক্রিকেটারদের প্রেমের বিয়ে হয়েছে অনেক। এই আমাদের সাকিব আল হাসান আর শিশিরের ‘প্রেমঘর’ তো অনেক ভালবাসা যুগলেরও ঈর্ষার কারণ।
ভিডিওটি একজন এসএসসি পরীক্ষার্থীর, ছেলেটি অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হয়ে বলছে সে ফাঁস হওয়া প্রশ্ন দিয়ে পরীক্ষা দিয়েছে। প্রশ্নের সাথে সাথে
বাংলাভাষা বাংলাদেশের মানুষের কাছে শুধু একটি ভাষাই নয়, রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক-ঐতিহাসিক চেতনার ভিত্তিমূলও। একমাত্র এই বাংলাভাষাকে
শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, মধ্যপ্রাচ্যের কোনও কোনও দেশের নির্দিষ্ট অঞ্চল, এমনকি ইংল্যান্ড বা কানাডার কিছু এলাকার প্রধান ভাষা বাংলা।
চীন, জাপান, রাশিয়া, জার্মানি, ফ্রান্স ইত্যাদি দেশের উদাহরণ লক্ষ্য করলেই বক্তব্যটি স্পষ্ট হয়। সেসব দেশ নিজেদেরকে জ্ঞানচর্চার
বলতে দ্বিধা নেই, আগামী ২৫, ৫০ বা ১০০ বছর পর বাংলাভাষা কেমন হবে—এ নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মনে নানা উদ্বেগ। উদ্বেগটি বাস্তবসম্মত। কারণ,
সমকালীন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তথা ফেসবুক আর টুইটারও হয়ে উঠছে দ্রুততম উপায়ে স্বদেশ অথবা বিদেশের বহু দূর-দূরান্তের সুহৃদ মহলের
বাংলাদেশের ধ্যান-ধারণা এবং ভাষা-সংস্কৃতির প্রসারে লক্ষ্য করা যাচ্ছে দৃষ্টান্তমূলক উদ্যোগ। সুদূর ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার
কারণ, সেসব সমাজ বহুভাষী। সেখানে বহু ভাষা চলে। মানুষকেও তাই নানা ভাষা জানতে হয় সমাজ-সংসারের নানা কাজকর্মের সুবিধার্থে। কিন্তু,
একথা সকলেরই জানা যে, দীর্ঘ বাক্য যৌগিক ও জটিল হওয়াই স্বাভাবিক। জটিল বাক্যে মূল বাক্য, পার্শ্ব বাক্য এবং তাদের মধ্যে সম্বন্ধ বুঝতে
ব্যাকরণে বানান নিয়ে কিছু নিয়ম আছে, তবে সেগুলো সর্বজনস্বীকৃত নয়। ফলে পণ্ডিতরাই নানা বানানের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। একই শব্দ বিভিন্ন
শৈশব, কৈশোর পেরিয়ে যৌবনে পর্দাপন করে সে তার আলোকোজ্জ্বল দীপ্তি ছড়াচ্ছে দেশ-বিদেশে। ১৯৯১ এর ১৩ ফেব্রুয়ারি মাত্র তিনটি বিভাগ নিয়ে
মুখের ভাষায় বা চলতি কথায় আমরা যে বলতে পারি, ‘স্কুল থেকে এসে আমি খেতে বসেছি’, তা মানা হয়নি। বহু বছর মাথা-ভারী পণ্ডিতদের সঙ্গে লড়াই
আসলে ব্যাকরণ হচ্ছে ভাষার ব্যবহার ও প্রয়োগের নিয়ম-বিধি। ভাষার ব্যবহারে শৃঙ্খলা ও নিয়ম বজায় রাখার কাজটি করে ব্যাকরণ। বাক্য, শব্দ,
সিঙ্গাপুরের গুণেমানে বিখ্যাত দ্যা স্ট্রেইটস টাইমসের এডিটর অ্যাট লার্জ হান ফুক কুয়াংতো বলেই দিয়েছেন, সংবাদপত্রের আয়ু আর ৫ বছর।
এক্ষেত্রে পৃথিবীতে হাতে-গোনা কয়েকটি ব্যতিক্রম আছে। কোনও কোনও বিশ্ববরেণ্য লেখক নিজের মাতৃভাষায় না লিখে নতুন কোনও দেশে গিয়ে সেদেশের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন