ঢাকা, শুক্রবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

ইচ্ছেঘুড়ি

আবু আফজাল সালেহ’র হেমন্ত ও অন্যান্য ছড়া

ঢেঁকির শব্দে মুখরিত গোটা পাড়া-গাঁয়ে পিঠা-পায়েস বানাতে তোড় মাসি-পিসি-মায়ে। চারিদিকে যেন ম ম জানান দেয় নবান্ন পিঠা-পায়েস খেজুর-রসে

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৯৪)

এ নিয়ে সে অন্যদের কিছুই বলে না। সে জানে ওরা ভীষণ ভয় পাবে, ভাববে বুঝি আবারও ধরা পড়বে। তবে এবার সে আগের সেই গ্রামে যাবে না। এবার সে হেঁটে

বৃক্ষ ও পাখিবন্ধু | হাসনা হেনা

দাদু প্রতিদিন ভোরে উঠে ফজরের নামাজ পড়ে হাঁটতে বের হন। আমিও খুব ভোরে উঠে দাদুর সঙ্গে হাঁটতে যাই। হাঁটতে হাঁটতে দাদু রাস্তার পাশের

হেমন্তের রূপ | শাহজাহান মোহাম্মদ

সবুজ শ্যামল গাঁও-গ্রামে সরষে ফুলের মেলা প্রজাপতির রঙিন ডানায় মেঘবালিকার খেলা। ভোরের আলো আসার আগে পাখির কলতান লাউয়ের মাচায় ফিঙের

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৯৩)

গুহাটিকে একটি বাড়ির উপযোগী করে তুলবার সময় দিনগুলো সুখেই কাটতে থাকে। জ্যাকের টেবিলের পাশে রাখা ছোট্ট টুলে বসে আরাম করে খাবার খেতে

তুমিই তোমার তুলনা | আলেক্স আলীম

তোমার সৃষ্টি হৃদয় গভীরে  কথা বলে বারবার। পেয়েছো সময় মৃত্যুর কাছে অসময়ে হারবার! পৃথিবীর বুকে অদ্বিতীয় তুমি তুমিই তোমার তুলনা।

শরৎ যদি আসে | সুমন বিশ্বাস

থোকা থোকা মেঘে আঁকা আকাশের নীল নদীজলে ঢেউ খেলে রোদ ঝিলমিল। অনাবাদি জমি আর নদীকুল ঘিরে কাশফুল দোলা দেয় সমীরণে ধীরে। উদাস বিকেল সাদা

দুর্গাপূজা | বাসুদেব খাস্তগীর

দীর্ঘ (ঊ) উকার যোগে দুর্গা  জানুন সবাই ভুল হ্রস (উ) উকারে দুর্গা কাছে দিন চরণে ফুল। পূজা যখন লিখবেন আপনি প এর নিচে হবে দীর্ঘ (ঊ) উকার

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৯২)

তোমরা ছেলেদের দু’জন মিলে অবশ্যই গুহাটা ঘিরে কয়েকটা তাক বানিয়ে দেবে, সে বলে। শক্ত ডাল বুনেই সেটা বানানো সম্ভব, তারপর কোনোভাবে জুড়ে

শরৎ এলে | সুমন বিশ্বাস

উপরে আকাশ নীল সাদা সাদা মেঘ, মেঘেদের সাথে ওড়ে অবুঝ আবেগ।   সাদা শাপলার পাপড়িতে রূপসী প্রভাত, শেফালি সুবাস ছড়ায় মেলে সাদা হাত।  

ঈশপের অনুগল্প: তৃষ্ণার্ত পায়রার আবেগ

কিন্তু ওই পানির পাত্রটি আঁকানো ছিল একটি সাইনবোর্ডে। এমনভাবে আঁকানো যে সহজে বোঝার কোনো উপায়ই ছিল না।   পায়রাটি আঁকানো পানির পাত্র

শরতের মেঘনদী | আলমগীর কবির

নদী কানে নিলো গুঁজে সাদা দুল পলকেই কাড়ে মন কচুরির ফুল। শরতের আসমানে দলছুট মেঘ মেঘে লেগে আছে কত না আবেগ! শরতের ফুলবনে কিশোরের দল

ভূতের গলির সেই বাড়িটা | সুমাইয়া বরকতউল্লাহ্

একদিন তারা কেনা বাড়িতে গিয়ে উঠলো। বাড়িটির দেয়ালে ও ছাদে অসংখ্য ছিদ্র। চামচিকারা ওড়াউড়ি করছে। ঘরভর্তি পোকামাকড়ের বাসা। বাড়ির দেয়াল

ঈশপের অনুগল্প: রাখাল ও ছাগলের উপকথা

সে শিস দেওয়া শুরু করলো, ভেঁপুতে ফুও দিলো। কিন্তু কোনো কৌশলেই ঠিক কাজ হচ্ছিল না। ছাগলটি এসব কর্মকাণ্ডের কোনো ভ্রুক্ষেপও করছিল না। 

ঝিঁঝি আর জোনাক মেলা | আবু আফজাল সালেহ

জোনাক যেন পথদিশারি মিটমিটিয়ে জ্বলে পথ দেখাতে ঝিঁঝি পোকার আলো আলো খেলে। ঝিঁঝি পোকা জোনাকি আর আলো সুরের খেলায় হৃদয় আমার যায় হারিয়ে

ধন্য মায়ের কোল | আলেক্স আলীম

বাংলা আমার হার মানে না যতই বাড়ুক পাকি। মনে আছে একাত্তরের  সেই সে পোশাক খাকি! দেশের খ্যাতি বাড়ছে কেবল পিছনে না যাই। বাংলা এখন

রহস্য দ্বীপ (পর্ব-৯১)

অবশ্যই না, জ্যাক বলে। কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের এসব বাদ দিতে হবে। তবে যথেষ্ট গরম থাকলে ভালোই লাগে। সেই সপ্তাহে আবহাওয়া সত্যি সত্যি

সোনায় মোড়া দেশ | আলেক্স আলীম

পাখির ডাকে মন ভরে যায় পাখির ডাকে জাগি। বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে আছে মায়ের অনুরাগী।  পাহাড় আমায় সাহস দিলো বিনয় দিলো নদী। এমন দেশে জন্মটা

ঈশপের অনুগল্প: বাবা ও ঝগড়াটে ছেলের দল

এভাবে অনেকদিন চলার পর ভিন্নরকম এক পদক্ষেপ নিলেন ওই বাবা। ঝগড়া যে কতো ভয়ঙ্কর হতে পারে তার শিক্ষা দিতে করলেন পরিকল্পনা।  তারপর

একাত্তরের বীর আমরা | আলেক্স আলীম

বুকের ভেতর বারুদ মোদের সময় মত জ্বলে। মোড়লগিরি চলবে না আর রাজার আসন টলে! কাপ আনবো ঘরে এবার যতই আসুক ঝড়।  বিশ্বসেরা মোড়লরা সব কাঁপে

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়