ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭ রমজান ১৪৪৫

পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য

শ্রাবণেও গরম, অতিষ্ঠ জনজীবন!

শনিবার (১৫ জুলাই) থেকেই নেই বৃষ্টি। তাতে বেড়েছে গরম। রোববারে (১৬ জুলাই) তা রূপ নিয়েছে আরও তীব্র রূপে। সূর্য মাথায় নিয়ে কর্মস্থলগামী

শেষ আশ্রয়েও অনিরাপদ, যাবে কোথায় গোখরা!

সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অসংখ্য গোখরা সাপ হত্যা প্রসঙ্গে প্রখ্যাত সরীসৃপ গবেষক শাহরিয়ার সিজার রহমান বাংলানিউজকে এ

সাপ না মারতে প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ারের আহ্বান

শনিবার (১৫ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শাহরিয়ার আলম বলেন, যতো দূর জানি সাপ নিরীহ প্রাণীদের একটা। এরা শুধুমাত্র আঘাত পেলে ছোবল

পোলাও চালের মতো গন্ধ ছড়ায় ‘গন্ধগোকুল’

সিলেটের বনাঞ্চলগুলোর ডালে ডালে ঘুরে বেড়ানো এ বিপন্ন প্রাণীটি আসলে ‘গন্ধগোকুল’। গন্ধগোকুলের ইংরেজি নাম Asian Palm Civet এবং বৈজ্ঞানিক

বসতঘর থেকে গোখরার বাচ্চা ও ডিমের খোসা উদ্ধার

সোমবার (১০ জুলাই) সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত তল্লাশি চালিয়ে ওই গ্রামের মুদি দোকানি আবু জাফর মোল্লার বসতঘর থেকে সাপ ও ডিমের খোসাগুলি

যেভাবে বৃষ্টি সহ্য করে পাখিরা

এই বৃষ্টিতে কীভাবে থাকে পাখিরা? কীভাবেইবা পাখিরা বৃষ্টিধারা গায়ে মেখে দিব্বি টিকে থাকে? এই প্রশ্ন অনেকেরই। প্রাকৃতিকভাবে বৃষ্টিকে

নীলফামারীতে গ্রামবাসীর সঙ্গে মিলে গেছে সেই হনুমান

বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) দুপুরে হঠাৎ করে বনের হনুমানটির আর্বিভাব ঘটে জেলা সদরের পলাশবাড়ী ইউনিয়নের পাটোয়ারীপাড়ার পশ্চিম কালিতলা

‘বর্ষা’ ডেকে আনে যে পাখিকে

আমাদের দেশের বর্ষা ‘শুমচা’ (Pitta) প্রজাতির পাখিটিকে ডেকে আনে। অনাদিকাল ধরেই চলছে তার বর্ষামৌসুমের ধারাবাহিক প্রত্যাবর্তন। এই

বুনোফুল ‘দাঁতরাঙা’, কেউ বলে ‘লুটকি’

পথে-ঘাটে হয় বলে এই সুন্দর ফুলটির কদর নেই। কেউ যত্নআত্তিও করে না। তারপরও বেশ তরতাজা! প্রকৃতির সজীবতায় ঘনসবুজ পাতা আর রিষ্টপুষ্ট

রাজশাহীতে এক বাড়িতেই মারা পড়লো ২৭ গোখরা

মঙ্গলবার (০৪ জুলাই) মধ্যরাতে এক এক করে এই সাপগুলো মারা হয়। বুধবার (০৫ জুলাই) সকাল থেকে মৃত সাপ দেখতে আশপাশের লোকজন ওই বাড়িতে ভিড়

শব্দের নয়, প্রকৃতির ‘দুমুখো সাপ’

তবে দু’মুখো সাপ নিয়ে যতই মাতামাতি হোক সে কিন্তু বিতর্কিত বা ক্ষতিকর প্রাণী নয়। অত্যন্ত নিরীহ এক প্রকারের সরীসৃপ। এই প্রাণীটির

মাছরাঙার রকেটগতি

পুকুর পাড়ে, নদীর ধারে বা বিল-হাওরের লতাগুল্মের উপর কখনও কখনও মাছরাঙাকে আপন ধ্যানে গভীর নীরবতায় বসে থাকতে দেখা যায়। আমাদের চলতি পথে

বুনো ফল ‘টেরা গুটা’

শুকনা আগুন জ্বালানোর লাকড়ির উপর রাখা এ ফলটিকে বেশ দৃষ্টিনন্দন লাগছিল। আঙ্গুরের মতো গুচ্ছ হয়ে আটকে ছিল এই বুনো ফল। চায়ের

বানরের বাঁদরামি নেই, ভন ভন করছে মাছি!

বানরের বাঁদরামি দেখতে অাসা দর্শনার্থীদের মেজাজ চটে যাচ্ছে বলে অন্যদিকে হাঁটছেন তারা। কারণ চঞ্চল বানরগুলো খাঁচা মাতিয়ে রাখতে

অবশেষে মারা গেল বাংলা শকুনটি

বাংলা-শকুনটির সেবা-শুশ্রুষার দায়িত্বে থাকা বন্যপ্রাণি বিভাগের গার্ড মো. শফিক বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার (২২ জুন) থেকে তার অবস্থার

এখনও ঝুঁকিমুক্ত নয় বাংলা শকুনটি

এখন পর্যন্ত কোনো রেজিস্ট্রার্ড ভেটেরিনারি সার্জনকে আনা হয়নি শকুনটির সুচিকিৎসার জন্য। লাউয়াছড়ার বনপ্রহরিদের দিয়ে চলছে শুশ্রুষার

শঙ্কামুক্ত নয় ‌মহাবিপন্ন ‘‌বাংলা শকুন’

বুধবার (২১ জুন) দুপুর দুইটায় বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ শ্রীমঙ্গল শহরের শান্তিবাগ এলাকা থেকে বিপন্ন প্রজাতির

খানসামায় হনুমান দেখতে উৎসুক জনতার ভিড়

সোমবার (২০ জুন) বেলা ১২টার দিকে ওই গ্রামের একটি বড় কাঠাল গাছে প্রথম হনুমানটি দেখতে পান স্থানীয় এক নারী। হনুমান দেখতে পেয়ে সংবাদটি

খাবার সংকটে কেশবপুরের হনুমান দল

প্রজনন বাড়ায় খাদ্য অন্বেষণে দলছুট হয়ে অন্যত্র চলে চাচ্ছে হনুমানের দল। এছাড়াও বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে প্রতি বছরই মার‍া যাচ্ছে অনেক

প্রবীণের হাত দিয়েই নবীন সবুজের পরশ

গাছেরা খুঁজে পাবে তাদের আপন ঠিকানা। জন্ম-জন্মান্তরের নাড়ির বন্ধন শেকড় ছড়াবে মাটির গহ্বরে। সময় গড়াবে, গড়াবে দিন, মাস, বছর। সবকিছু

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়