অপার মহিমার রমজান
তারপরও মোবারক মাস রমজানের শেষ জুমার দিন হিসেবে এর গুরুত্ব কম নয়। রমজান আর জুমা একত্রে মিলিত হয়ে দিনটিকে করে তুলেছে সীমাহীন মহিমাময়।
আসলে মাহে রমজানের রোজার পরিপূরক কোনো কিছুই হতে পারে না। কিন্তু মুমিনরা যাতে কিয়ামতের দিন পরিত্রাণ লাভ করতে পারে সেজন্য ইসলামী
এই সুযোগে পবিত্র রমজানের অন্যতম অনুষঙ্গ ‘তারাবি’কে গুরুত্বহীন বলা খুবই দুর্ভাগ্যজনক, হতাশাব্যঞ্জক—যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
মোত্তাকি সেই ব্যক্তিকে বলা হয়, যিনি সংযমের জীবনযাপন করেন। লাগামহীন জীবনযাপন যার অভ্যাস নয়। সংযমের জীবনে অভ্যস্ত করার জন্যই
রোজা মানুষকে প্রকৃত ধার্মিক হিসেবে গড়ে ওঠার সুযোগ করে দেয়। রোজাদারদের ইবাদত-বন্দেগির ভেতর দিয়ে সব ধরনের অন্যায়-অত্যাচার,
বর্তমানে ঘর, কক্ষ ও অফিস সাজানোর উদ্দেশ্যে শোপিস ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে, তা কোনো মন্দ কাজ নয়। তবে এ ক্ষেত্রে একটি প্রবণতা হলো, তাতে
ইসলাম শ্রমের শ্রেণিবিন্যাসকে স্বীকার করলেও মানবিক মূল্যবোধ ও মৌলিক মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সবাই সমান। রাসুলুল্লাহ (সা.) ব্যবসা,
আল্লাহ তায়ালা আমাদের ওপর রমজান মাসে রোজা ফরজ করেছেন। হাদিস শরিফে রমজানকে অভিহিত করা হয়েছে আল্লাহর মাস হিসেবে। এ মাসটির শ্রেষ্ঠত্ব
বুধবার (২৯ এপ্রিল) ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ও সরকারের অতিরক্তি সচিব আনিস মাহমুদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিশিষ্ট
মসজিদের সুউচ্চ মিনার, দেয়াল, দরজা-জানালা থেকে শুরু করে সব কিছুতে দৃষ্টিনন্দন সূক্ষ্ম কারুকাজ। প্রাকৃতিক আলোর খেলায় বর্ণিল রঙে রঙিন
সমাজে এখন আধ্যাত্মিক অনুরাগ ও ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশ প্রতীয়মান। অমুসলিমরাও মর্ত্যের সব প্রযুক্তি ব্যবহারে ব্যর্থ হয়ে শেষ আশা
সিয়াম ও কিয়াম রমজান মাসের আগমন ঘটে প্রধানত রোজা ও তারাবীহর বার্তা নিয়ে। এটি রমজান মাসের বিশেষ আমল। তাই প্রত্যেক মুসলমানের এ দুই
শুক্রবার (১৭ মে) জুমায় নামাজে শহরের মসজিদগুলোতে এমন দৃশ্য দেখা যায়। নামাজেই আগেই মসজিদগুলো পরিপূর্ণ হয়ে রাস্তায় চলে আসে
রমজানের শেষ শুক্রবার জুমাতুল বিদা হিসেবেই মুসলিম দুনিয়ায় পরিচিত। দিনটি রমজান মাসের শেষ দিন ও জুমা বার হওয়ায় মুসলমানদের কাছে এর
পৃথিবীর অধিকাংশ জাতির উৎসবের শুধুই আনন্দ, বিনোদনকেন্দ্রিক। কিন্তু ইসলাম মুসলমানদের উৎসবের জন্য যে দুটি দিন দিয়েছে, তাতে রয়েছে
সহসাই এ মাস আমাদের থেকে বিদায় নেবে। তখন আমাদের জীবনে যদি রমজানের বিশেষ নেক আমলগুলো চালু রাখা যায়, তা হলে অনেক সুফল পাওয়া যাবে।
আজ সারা রাত মুসল্লিরা ইবাদত-বন্দেগিতে পার করবেন। রোজা পালনকারী ঈমানদাররা চোখের পানি ফেলে মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে ক্ষমা
মসজিদের চার দেয়ালে বন্দি থাকার নাম ইতিকাফ নয়, ইতিকাফ হচ্ছে মনের ঘরকে মাবুদের ঘর বানানোর এক নিরন্তর প্রচেষ্টা চালানো। আল্লাহর পক্ষ
তার মতে, বিশুদ্ধ নিয়তে এক টুকরা খেজুর দেওয়া অশুদ্ধ নিয়তে পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ-রৌপ্য দেওয়ার চেয়েও উত্তম। তাই যখন তার যতটুকু সাধ্য হতো
রোজা রেখে দিনের ২৪ ঘণ্টাই মসজিদে অবস্থান ও ইবাদত-বন্দেগিতে কাটানোকে ইতিকাফ বলা হয়। তিরমিজি শরিফে হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) বরাতে
