ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

বইমেলা

শাহ ইয়াছিন বাহাদুর পুঁথিনিলয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ

বইমেলা করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮৪৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১৬
শাহ ইয়াছিন বাহাদুর পুঁথিনিলয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ

বইমেলা থেকে: অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয়েছে শাহ ইয়াছিন বাহাদুরের দ্বিতীয় গল্পের বই ‘জলপট্টি’। বইটিতে মোট দশটি গল্প রয়েছে।



লেখক জানান, বেশিরভাগ গল্পই বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা, লিটলম্যাগ ও অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত। এর আগে ২০১১ সালে প্রকাশিত হয়েছিল তার প্রথম গল্পের বই ‘অন্ধকারের কাছাকাছি’।
 
প্রথম বইটির সঙ্গে এ বইটির পার্থক্য কী, জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার আগের বই অন্ধকারের কাছাকাছি ‘মুক্তদেশ’ থেকে ২০১১ সালে প্রকাশিত হয়। লেখালেখির প্রথম দিককার কিছু গল্পের সন্নিবেশ ছিলো বইটিতে। প্রথম বই বলে তখন বহু জায়গায় অবুঝ আবেগের সঙ্গে আপোস করতে হয়েছে। এবারের বইটি সেদিক থেকে একটু ভিন্ন। এ বইটি করার আগে আমি যথেষ্ট সময় নিয়েছি। আর গল্প বাছাইয়ে থেকেছি সতর্ক। অন্ধকারের কাছাকাছি-তে মুক্তিযুদ্ধের গল্প প্রাধান্য পেয়েছিলো। আর জলপট্টিতে জল ও শরীরের উপস্থিতি উজ্জ্বল।
 
বইটি প্রকাশ করেছে প্রকাশনা সংস্থা ‘পুঁথিনিলয়’। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৪৬৭-৪৬৮ নম্বর স্টলে বইটি পাওয়া যাবে। ৮০ পৃষ্ঠার বইটির বিনিময় মূল্য ১২৫ টাকা।
 
গল্প বাছাইয়ে কী ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন, জানতে চাইলে ইয়াছিন বাহাদুর বলেন, গত দু’বছর ধরে যেসব গল্প লেখা হয়েছে, তার থেকে ভালো লাগার দশটি গল্প বাছাই করা হয়েছে।
 
আর, বই প্রকাশের জন্য বইমেলার সময়টিকেই বেছে নিলেন কেন? জানতে চাইলে বেরিয়ে আসে বইটির প্রকাশিত হবার পেছনের কাহিনী।

তিনি বলেন, প্রকাশনা সংস্থা পুঁথিনিলয় ২০১৬ বইমেলাকে সামনে রেখে পাণ্ডুলিপি আহ্বান করে একটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি দেয়। সেই মোতাবেক আমি পাণ্ডুলিপি পাঠাই। আর শ্রদ্ধেয় ড. হায়াৎ মামুদের নেতৃত্বে বিচারক প্যানেল আমার পাণ্ডুলিপিটি মনোনীত করেন। প্রকাশনা সংস্থা পুঁথিনিলয়ের মহতী উদ্যোগের অংশ হিসেবে আমার বইটি মেলায় এসেছে। তারা আমাকে না চিনে, না জেনে, নিতান্তই আমার গল্প পছন্দ করে পাণ্ডুলিপিটির পেছনে বিপুল অর্থব্যয় করেছেন। পুঁথিনিলয়ের প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই।
 
বইটির প্রচ্ছদ করেছেন সুমন বৈদ্য। শাহ ইয়াছিন বাহাদুরের জলপট্টিসহ বইমেলার যেকোনো বই ঘরে বসে পেতে ভিজিট করুন www.rokomari.com অথবা ডায়াল করুন 16297 নম্বরে।
 
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০১৬
টিকে/এসএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।